ডিম আসেনি, আলু কি আসবে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ নভেম্বর ২০২৩, ১০:০৪

দাম কমানোর জন্য শুধু ‘আমদানির ঘোষণা’র অস্ত্রে এখন আর কাজ হচ্ছে না। কয়েক দফায় ১৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়ার দেড় মাস পার হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি কয়েক দফা ‘ডিম আসছে’ বলে আশ্বাস দিয়েছেন। একটি ডিমও আমদানি হয়নি, বাজারে দামও কমেনি। উল্টো বেড়েছে। এ অবস্থায় দামের লাগাম টানতে নতুন করে আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। তাই প্রশ্ন উঠেছে, আলু আমদানি হবে কি।


গত ১৪ সেপ্টেম্বর কৃষি মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বৈঠক করে খুচরা বাজারে প্রতিটি ডিমের দাম ১২ টাকা এবং প্রতি কেজি আলুর দাম ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা বেঁধে দেয়। একই সময় দেশি পেঁয়াজের দামও ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়। কিন্তু দাম বেঁধে দেওয়ার পর দেড় মাস অতিবাহিত হলে বাজারে এ দাম কার্যকর হয়নি।


তাই বেঁধে দেওয়া দাম কার্যকরে ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েই দায়িত্ব সেরেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু দাম কমানোর সঙ্গে আরও যেসব বিষয় জড়িত, সেগুলোর বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেই।


দেশে কখনো ডিম আমদানি হয়নি; বরং আমদানি নিরুৎসাহিত করতে ডিম আমদানিতে শুল্ক-কর রয়েছে ৩৩ শতাংশের মতো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চিনি ও ভোজ্যতেলের শুল্ক কমানোর ব্যাপারে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) অনুরোধ করলেও ডিমের শুল্ক কমানোর অনুরোধ করেনি।


ফলে আমদানির অনুমতি নিয়ে বাড়তি শুল্কের কারণে অনুমতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ডিম আমদানিতে সময় ক্ষেপণ করছে। আবার ডিম আমদানিতে যে শর্তারোপ করা হয়েছে, সেসব শর্ত পূরণ করাও আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের জন্য ঝক্কির বলে জানান ব্যবসায়ীরা। যেমন ডিম আমদানির শর্তে বলা হয়েছে, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ডফ্লুমুক্ত দেশ থেকে ডিম আমদানি করতে হবে। তাই আমদানির অনুমতিপ্রাপ্ত বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান ভারত থেকে আমদানির উদ্যোগ নিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us