মানবসভ্যতার গতিমুখ কোন দিকে

আজকের পত্রিকা আসিফ প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:২১

বর্তমানে আশপাশে তাকালে দেখা যায়, দেশীয় রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও বৈশ্বিক পরিস্থিতি নিয়ে নানা জন নানা রকম মন্তব্য করছেন। কেউ কেউ বলছেন, রাজনৈতিক পরিবেশ আক্রমণাত্মক ও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। সামাজিক আচরণও জটিল থেকে জটিলতর হয়ে যাচ্ছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেখা যাচ্ছে, আমরা সামাজিকভাবে শুধু অস্থির হয়ে পড়েছি না, ব্যক্তিক পরিস্থিতি এতটাই টালমাটাল হয়ে পড়ছে, যেকোনো মুহূর্তে আমরা মারাত্মক কিছু ঘটিয়ে ফেলার অবস্থায় চলে যাচ্ছি। যেটা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, ফ্রাঙ্ক ড্রেকের সেই গাণিতিক সমীকরণের কথা, যে সমীকরণে সভ্যতা ও সমাজগুলো কীভাবে নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে ফেলতে পারে তারই হিসাব বলা হয়েছিল। সেই সমীকরণে আরও বলা হয়, বিশ্বজগতে প্রতি এক শ সভ্যতার মধ্যে একটাই টিকে থাকে।


পরিবেশদূষণ, জলবায়ু বিপর্যয়, মারণাস্ত্র বানানো ছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে খাদ্যাভ্যাসে জাঙ্ক ফুডের অভ্যাস কয়েক প্রজন্ম ধরে চলে আসছে। ফলে এখন ক্যানসার, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, প্রতিবন্ধিতার কাছে আমরা হেরে গেছি। মাইক্রোওভেন আর আগুনের চুলায় রান্নায় উপাদানগুলো কী পার্থক্য, তা আদিম মানুষদের নানা অভিজ্ঞতা থেকে জেনেছি আর বিজ্ঞানও এ পার্থক্য আমাদের জানিয়েছে অনেক দিন আগেই। কিন্তু লাভ-ক্ষতির হিসাব করিনি আমরা। এখনো কি করছি?


এসব তো গেল। আবার আমরা বলছি, যুদ্ধ ভালো না। মানুষ মরে যায়, প্রাণ-প্রকৃতির ক্ষতি হয়, মানসিকভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হই ইত্যাদি ইত্যাদি। পরিহাস হচ্ছে, পৃথিবীর শক্তিশালী ক্ষমতাধর অর্থনীতির দেশগুলোর একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা হচ্ছে অস্ত্র। যুদ্ধ লাগলেই অস্ত্রের ব্যবসা ভালো হয়। যদি অর্থনীতির উন্নয়ন হয় তাহলে যুদ্ধাবস্থা তৈরি করাই তো লাভজনক। কেন তা বন্ধ হবে? তাতে হাজার কেন, লাখ শিশু মারা গেলেও কিছু আসে-যায় না। আরব দেশগুলো তো ইসরায়েলের কাছ থেকে অস্ত্র কিনছেই; রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে মানুষের যত অসুবিধে হোক, ইউরোপ আর আমেরিকার অস্ত্রের ব্যবসা তো বাড়ছেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us