You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফিলিস্তিনে পানি না ছুঁয়েই মাছ ধরতে চায় রাশিয়া

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কি ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চিতভাবে ইসরায়েল বিষয়ে তাঁর ভূরাজনৈতিক অবস্থান পুর্নমূল্যায়ন করছেন? এটাকে মস্কোর ক্ষমতার অলিন্দের মূল ধাঁধা বললেও কম বলা হয়। এ ধরনের ব্যাপক পরিবর্তনের বাহ্যিক কোনো লক্ষণ নেই, অন্তত যখন ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের ডামাডোলে রাশিয়ার আনুষ্ঠানিক ‘নিরপেক্ষ’ অবস্থানের কথা আমরা চিন্তা করি।

তবে গত শুক্রবার কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ অব ইন্ডিপেনডেন্ট স্টেটসের (সিআইএস) সম্মেলনে পুতিনের বিবৃতিটি খেয়াল করার মতো। ইসরায়েলের গাজা অবরোধকে তিনি ‘নিষ্ঠুর পদ্ধতি’ আখ্যা দিয়ে এটাকে ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় লেনিনগ্রাদ অবরোধ’-এর সঙ্গে তুলনা করেছেন। ‘এটি অগ্রহণযোগ্য’ বলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে দেন যে, গাজার ২২ লাখ বেসামরিক মানুষের নির্বিচারে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি যে কারও জন্য মেনে নেওয়া কঠিন।

রাশিয়া-ইসরায়েল অস্পষ্ট সম্পর্কের মধ্যে পুতিনের এই মন্তব্য পরিবর্তনের ইঙ্গিত হতে পারে। ক্রেমলিনের ঘনিষ্ঠ এক নিরাপত্তা পোর্টাল ‘ভিজেডগ্লিয়্যাদ’ গত শুক্রবার প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ এক নিবন্ধের শিরোনাম করেছে– ‘কেন রাশিয়া মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতে নিরপেক্ষ থাকে’। মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ, মাত্র ছয় মাস আগে রাশিয়ার সব গোয়েন্দা সংস্থার প্রায় ঐকমত্যের প্রতিফলনের ভিত্তিতে এই পত্রিকার সম্পাদকরা মস্কোকে আরব বিশ্বের এক নম্বর সমস্যাটি সমর্থনের বিষয়টি বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছিলেন। যাহোক, বিশকেকে পুতিন যে মূল বিষয়গুলো আলোচনা করেছিলেন তা নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলো হলো– আলোচনার কোনো বিকল্প নেই; হামলার শিকার তেল আবিবের আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে; প্রকৃত মীমাংসা সম্ভব কেবল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের মাধ্যমে, যার রাজধানী হবে পূর্ব জেরুজালেমে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন