হিমাগারের এজেন্টরা প্রত্যক্ষভাবে আলুর দর নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। নানা কৌশলে তারা কৃষককে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য করেন। এতে ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষক। এমনকি কৃষকের নামে বরাদ্দকৃত ঋণও অনৈতিকভাবে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় কৃষিপণ্য আলু সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয় নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ’ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গত ১৫ ও ১৬ সেপ্টেম্বর আলু উৎপাদনকারী জেলা মুন্সীগঞ্জ, বগুড়া, রংপুর ও নীলফামারীতে আলুর হিমাগার পরিদর্শন, কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদনটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে সমকালকে জানিয়েছেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।