You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের আলো কতটুকু ছড়াল

জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।’ এই অমোঘ মন্ত্র বুকে ধারণ করে ১৯২৬ সালে ঢাকায় যাত্রা শুরু করেছিল বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। ‘মুসলিম সাহিত্য-সমাজে’র ব্যানারে এই আন্দোলনে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেন আবুল হুসেন, কাজী আবদুল ওদুদ, কাজী মোতাহার হোসেন, মোতাহের হোসেন চৌধুরী, কাজী আনোয়ারুল কাদীর, আবদুল কাদির, আবুল ফজল প্রমুখ চিন্তাবিদ।


বস্তুত বাঙালি মুসলমান-সমাজে যুগ যুগ ধরে গড়ে ওঠা আচার-বিশ্বাস-সংস্কার, ধর্মান্ধতা, অশিক্ষা এবং পশ্চাৎপদতার মূলোৎপাটন করে তার পরিবর্তে যুক্তিবাদ, ইহজাগতিকতা, মানবতা, বিজ্ঞানমনস্কতা তথা রেনেসাঁর আলোয় তাদের আলোকিত করাই ছিল এই আন্দোলনের ধারক-বাহকদের প্রধান লক্ষ্য।

মুসলিম সাহিত্য-সমাজে’র দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলনের কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছিল: ‘আমরা চক্ষু বুজিয়া পরের কথা শুনিতে চাই না বা শুনিয়াই মানিয়া লইতে চাই না; আমরা চাই চোখ মেলিয়া দেখিতে, সত্যকে জীবনে প্রকৃতভাবে অনুভব করিতে। আমরা কল্পনা ও ভক্তির মোহ আবরণে সত্যকে ঢাকিয়া রাখিতে চাই না। আমরা চাই জ্ঞান-শিক্ষা দ্বারা অসার সংস্কারকে ভস্মীভূত করিতে এবং সনাতন সত্যকে কুহেলিকা মুক্ত করিয়া ভাস্বর ও দীপ্তিমান করিতে।

আমরা ইসলামের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করিতে চাই না, আমরা চাই বর্তমান মুসলমান সমাজের বদ্ধ কুসংস্কার এবং বহুকাল সঞ্চিত আবর্জনা দূর করিতে।’ আলোচনা, বক্তৃতা, লেখনী সঞ্চালন এবং শিখা নামের পত্রিকার মাধ্যমে তাঁরা এই চিন্তার বিস্তার ঘটান। এ ক্ষেত্রে তাঁদের প্রেরণা ছিল হজরত মুহাম্মদ (সা.), শেখ সাদী, রোমা রলাঁ, রামমোহন রায়, ডিরোজিও, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, গ্যেটে, মোস্তফা কামাল পাশা, প্রমথ চৌধুরী, কাজী নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন