প্রত্যাবাসনে অনিশ্চয়তা, ছয় বছরে তিন লাখ রোহিঙ্গার হদিস নেই

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২৩

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন আশ্রয়শিবির ছেড়ে পালাচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের চলাচল সীমিত করার জন্য প্রায় ১৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৩টি আশ্রয়শিবিরের চার পাশে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করা হয়েছিল। এখন সেই কাঁটাতারের বেড়া কেটে কক্সবাজার, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পালাচ্ছেন রোহিঙ্গারা।


রোহিঙ্গা নেতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভাষ্য, প্রত্যাবাসনে অনিশ্চয়তা, স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে মাথা গোঁজার ঠাঁই, বাড়তি আয়রোজগার ও কাজের সন্ধানে আশ্রয়শিবির ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছেন রোহিঙ্গারা। বর্তমানে ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১২ লাখ। এর মধ্যে আট লাখ আসে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পরের কয়েক মাসে। দীর্ঘ ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি।


পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দেওয়া তথ্যমতে, ছয় বছরে আশ্রয়শিবির থেকে তিন লাখের বেশি রোহিঙ্গা পালিয়েছেন। এর মধ্যে অন্তত দেড় লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন পাহাড়ের বসতিতে অবস্থান করছেন। বাকি দেড় লাখ টেকনাফ, উখিয়া, ঈদগাঁও, রামু, চকরিয়া উপজেলাসহ তিন পার্বত্য জেলা বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটির বিভিন্ন উপজেলায় বসতি করেছেন। গত ছয় বছরে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা চট্টগ্রাম, মানিকগঞ্জ, কুমিল্লা, যশোর, নওগাঁ, সাতক্ষীরা, চাঁদপুর, বরিশালসহ ১৭টি জেলা থেকে ৬৮ হাজার ৫৭২ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে আশ্রয়শিবিরে ফেরত পাঠিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ৪ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us