You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সোনা চুরি এবং টাকা পাচার

বিদেশ থেকে মূল্যবান জিনিস যা আসে, তার মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে দুটি বিষয়। একটি ডলার, অন্যটি সোনা। দুটোই দেশের রিজার্ভ হিসেবে বিবেচিত। ডলার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে প্রথমত, প্রবাসী শ্রমিকদের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা, যা ডলার হিসেবে ব্যাংকে জমা হয়। আর টাকা হিসেবে স্বজনদের হাতে যায়। দ্বিতীয়ত, রপ্তানি, বিশেষত গার্মেন্টস দ্রব্য রপ্তানি।

যদিও গার্মেন্টস শিল্পের কাঁচামাল আমদানি করতে ডলারের প্রয়োজন হয়। আর অন্য যে মূল্যবান দ্রব্য সোনা, তার খনি বাংলাদেশে নেই, কিন্তু প্রতিনিয়ত বিমানবন্দরে যে পরিমাণ সোনা আটক হয় এবং বাংলাদেশ যে পরিমাণ সোনা পেয়ে থাকে তাতে বিমানবন্দরকে সোনার খনি বলে মনে হতেও পারে। এখানে যে সোনা পাওয়া যায়, তা খনি থেকে উত্তোলন করতে হয় না। পরিশ্রম করে সংগ্রহ করতে হয় না। বরং সতর্ক থাকলেই সংগ্রহ করা যায়। ডলার এবং সোনা এই দুই সম্পদ নিয়েই চলছে তুলকালাম কাণ্ড। কারণ রপ্তানির মাধ্যমে যে ডলার আসার কথা তার খানিকটা যাচ্ছে পাচার হয়ে আর বিমানবন্দরে ধরা পড়া সোনা লকার থেকে হচ্ছে চুরি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন