মেয়েকে মাসিক সম্পর্কে কীভাবে জানাবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৩:৩৭

প্রথম মাসিক প্রত্যেক মেয়ের জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা ঘটনা। স্বাভাবিক এ বিষয় সম্পর্কে আগে থেকে না জানা থাকার ফলে অনেক মেয়েকেই ভয়, সংকোচ, দ্বিধা ও লজ্জার এক মিশ্র অনুভূতির ভেতর দিয়ে যেতে হয়। অনেক মা নিজেই নিজের ছোট্ট মেয়েকে মাসিকের কথা জানাতে অস্বস্তি বোধ করেন। কবে, কখন, কীভাবে বয়ঃসন্ধিবিষয়ক আলাপ করতে হবে, বুঝে উঠতে পারেন না। শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক স্থিতিশীলতার জন্যই বিষয়টি সম্পর্কে তাকে স্বচ্ছ ধারণা দেওয়া জরুরি।


কোন বয়সে কার মাসিক শুরু হবে, এটা অবশ্য আগে থেকে ধারণা করা যায় না। কারও আটে, তো কারও ১৩–তে। এ দেশের মেয়েদের প্রথম মাসিক হওয়ার স্বাভাবিক বয়স ১২ বছর। ১২ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগে কারও মাসিক শুরু হলে কিছু হরমোনের পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। তবে যে বয়সেই মাসিক শুরু হোক না কেন, সে যাতে কোনো মানসিক যাতনার ভেতর দিয়ে না যায়, সেই বিষয়ে যত্নশীল হতে হবে। এমনটাই বলছিলেন হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ তানজিনা হোসেন।


ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিশু বিভাগের কনসালট্যান্ট তাসনুভা খান বলছিলেন, কম বয়সে মাসিক শুরু হওয়ার জন্য অনেক কারণই দায়ী হতে পারে। এই যেমন অতিরিক্ত ওজন কিংবা অতিরিক্ত মানসিক চাপ। পরিবেশ ও জিনগত কিছু কারণও দায়ী। শৈশবে দৌড়ঝাঁপ ও ছোটাছুটি করার স্বাভাবিক প্রবণতাকে উৎসাহ দেওয়া উচিত। ডিজিটাল ডিভাইস নির্ভর না হয়ে শিশুর বিনোদন এমন হওয়া উচিত, যাতে সে উচ্ছলতায় হুটোপুটি করেই সময় কাটায়। ফাস্ট ফুডও এড়িয়ে চলা উচিত, যাতে সব মিলিয়ে শিশুর ওজন থাকে নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে। আর যেসব শিশুর কম বয়সেই মাসিক শুরু হয়, তাদের মানসিকভাবে সমর্থন জোগানো ভীষণ জরুরি। খুব ছোট শিশুকে অনেক কথাই বুঝিয়ে বলা সম্ভব নয়। তবে এ বয়সে মাসিক হয়ে গেলে বুঝিয়ে বলুন, এটা স্বাভাবিক। এটা সব মেয়েরই হয়। বড় হওয়ার পথে এটা খুব সাধারণ একটা ধাপ। এটা কোনো রোগ নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us