টিনএজার সন্তানের সঙ্গে দূরত্ব-মতের অমিল, বাবা-মায়ের জন্য পরামর্শ

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২১:৫২

শৈশব ও প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পথে যোগসূত্র স্থাপন করে মানুষের কৈশোরকাল বা টিনএজ। এ সময় কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন আসতে শুরু করে। এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাদের আচরণেও বেশকিছু পরিবর্তন আসে, যার সঙ্গে মানিয়ে নিতে অভিভাবকদের বেশ হিমশিম খেতে হয়।


টিনএজার সন্তানের প্যারেন্টিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত। এগুলো হলো-


আলাদা মানুষ হিসেবে ভাবুন


টিনএজারদের সঙ্গে বাবা-মায়ের দূরত্ব তৈরি হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে, বাবা-মা তাদেরকে আগের মতোই নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন এবং সন্তানরা সেটি কোনোভাবেই মানতে চায় না। এ ক্ষেত্রে বাবা-মার করণীয় হচ্ছে, এত বছর যেভাবে আপনার সন্তানকে লালনপালন করে এসেছেন, সেই সাধারণ নিয়ম আস্তে আস্তে বদলাতে শুরু করুন। এ সময় বাচ্চারা কখনো খিটখিটে আচরণ করে, কখনো অত্যন্ত আনন্দিত থাকে, কখনো বা অভিমানে গাল ফুলিয়ে বসে। এই আচরণগুলো স্বাভাবিক ধরে রেখে তাদের সাথে কথা বলুন। বিরক্তি তৈরি হলেও মনে রাখুন, আপনার সন্তান আর ছোট্ট শিশুটি নেই, সে বড় হতে শুরু করেছে। তাকে একজন আলাদা মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করার অর্থ হলো তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতিকে স্বীকৃতি দেওয়া।


বন্ধু হয়ে উঠার চেষ্টা করুন


কিশোর বয়সীদের সঙ্গে বাবা-মায়ের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, যে টিনএজারদের পরিবারের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক যত বেশি, তাদের মানসিক কষ্ট, হতাশায় ভোগার প্রবণতা তত কম।


আলোচনা করে সীমানা নির্ধারণ করে দিন


কী করতে হবে বলে দেওয়া পছন্দ করে না টিনএজাররা। তারা মনে করে, তারাই সবকিছু ভাল জানে। কিন্তু বাবা-মা সবক্ষেত্রে তাদের যা পছন্দ তা-ই করতে দিতে পারেন না। এক্ষেত্রে একটু কৌশলী হতে হবে। সমস্যা তৈরি করতে পারে এমন কোনো কাজ না হলে তাদেরকে কাজটা  করার অনুমতি দিতে পারেন, কিন্তু কিছু সীমানা বেঁধে দিয়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us