You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিশুদের চুষনি ব্যবহার করা কি ক্ষতিকর

প্যাসিফায়ার বা চুষনি হলো রাবার, প্লাস্টিক বা সিলিকন দিয়ে স্তনবৃন্তের আদলে তৈরি একটি বস্তু। শান্ত রাখতে অনেক সময় মা-বাবা শিশুর মুখে চুষনি দিয়ে রাখেন। এটি শিশুদের আঙুল চোষার বদভ্যাস থেকে বিরত রাখতেও সাহায্য করে। শোয়া বা ঘুমানোর সময় যাদের মুখে চুষনি থাকে, তাদের মধ্যে এসআইডিএস (সাডেন ইনফ্যান্ট ডেথ সিনড্রোম) বা ‘আচমকা শিশুর মৃত্যু উপসর্গে’ আক্রান্ত হওয়ার হার কম বলে কেউ কেউ বলে থাকেন। যদিও এর সপক্ষে এখনো গবেষণালব্ধ ফলাফল তেমন পাওয়া যায়নি, বরং চুষনি ব্যবহারের বেশ কিছু ক্ষতিকর দিক পাওয়া গেছে।

সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, চুষনি ব্যবহারে শিশুর ‘সাকিং রিফ্লেক্স’ বা দুধ খাওয়ার স্বতঃস্ফূর্ত ইচ্ছা কমে যায়। অথচ এটা মায়ের বুক থেকে দুধ আসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তখন শিশু ‘নিপল কনফিউশনে’ ভোগে। ফলে তারা প্রয়োজনীয় পরিমাণে মাতৃদুগ্ধ থেকে বঞ্চিত হয়। আর শিশুর সঠিকভাবে বেড়ে ওঠা ও বুদ্ধি বিকাশের জন্য মায়ের দুধের বিকল্প নেই।

এমনকি কখনো কখনো শিশু চুষনিতে আসক্তও হয়ে পড়ে, যা তাদের পর্যাপ্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত রাখে। ফলে শিশুর বয়স অনুযায়ী ওজন বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়।
চুষনি বা প্যাসিফায়ার ব্যবহারে শিশুদের কানে ইনফেকশনের ঝুঁকি বেড়ে যায়। দেখা যায়, এসব শিশু ওটিটিস মিডিয়া নামে কানের একধরনের অসুখে বেশি ভোগে। তাদের মধ্যে দাঁতের বিভিন্ন সমস্যাও দেখা যায়। বেশি সময় চুষনি বা প্যাসিফায়ার ব্যবহারের কারণে দেখা যায়, তাদের দাঁতের গঠন ও সারিবদ্ধভাবে গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ছাড়া দাঁতের দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন সমস্যা, যেমন দাঁত ক্ষয়ে ক্যাভিটিস হতে পারে, দাঁত ভঙ্গুর হয়ে যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন