সংকট আছে সমাধান কোথায়?

দেশ রূপান্তর রাজেকুজ্জামান রতন প্রকাশিত: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২৫

দিনরাত্রি মিলে হয় চব্বিশ ঘণ্টা। কিন্তু সব চব্বিশ ঘণ্টা কি সমান মনে হয়? নিশ্চয়ই নয়। কোনো কোনো চব্বিশ ঘণ্টা যেন মুহূর্তেই চলে যায়। যখন মানুষের হাতে টাকা-পয়সা থাকে অথবা প্রিয়জন পাশে থাকে। কিন্তু যখন প্রয়োজন তীব্র কিন্তু টাকা-পয়সার সংকট, তখন চব্বিশ ঘণ্টা যে কত বড় তা কেবল ভুক্তভোগীরাই জানেন। আবার এটাও তো সত্যি যে, আর্থিক সংকট যত তীব্রই হোক না কেন পৃথিবী তার ঘোরা থামাবে না বা গতি কমাবে না। ফলে চব্বিশ ঘণ্টা কমবে বা বাড়বে না। চব্বিশ ঘণ্টাই থাকবে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে পড়ে সমাধানের আশায় মানুষ আপ্তবাক্য আওড়ায়। যেমন দিন বদলাবেই, এ রকম থাকবে না বা যত মুশকিল তত আসান। এতে সমস্যার সমাধান না হলেও, মানুষ একটু মানসিক সান্ত্বনা পায়। আজকের এই নিরবান্ধব হয়ে যাওয়ার কালে এটুকু সান্ত্বনাই বা কম কী?


কিন্তু সান্ত্বনারও রকমফের আছে। কোনো কোনো সান্ত্বনার বাণীতে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। আবার কোনো সান্ত্বনার বাণী শুনলে গা জ্বালা করে। যদি দেখা যায়, ভুক্তভোগীকে সান্ত্বনা দেওয়া আর দুষ্কৃতকারীকে সহযোগিতা করা হয় তখন রাগ এবং ক্ষোভ দানা বেঁধে ওঠে। আর যদি দেখা যায় পরামর্শ দেওয়া হয় এভাবে যে, অপরাধী তো অপরাধ করবেই, তোমার কাজ হচ্ছে কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া। তখন ভুক্তভোগী ক্ষুব্ধ হয় আর সুবিধাভোগী আনন্দিত হয়। নানা কায়দায় মানুষকে নিপীড়নের বিপরীতে ‘কায়দা করে বেঁচে থাক’ এ নীতি নিয়ে চললে নিপীড়ন তো কমেই না বরং বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। তারপরও মানুষ এমন কথা বলে, এভাবে সান্ত্বনা দেয় এবং অসহায়ের মতো ভুক্তভোগীরা শুনতেই থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us