মাছের বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য

দেশ রূপান্তর নিতাই চন্দ্র রায় প্রকাশিত: ২৯ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৩৮

আমাদের প্রাণিজ আমিষের শতকরা ৬০ ভাগ পাই মাছ থেকে। বাংলাদেশে বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এই সময় প্রাকৃতিক জলাশয়, পুকুর ও দিঘিতে প্রচুর পানি থাকে। মাছ ডিম পাড়ে। মাছের পোনা বড় হয়। বাজারেও পাওয়া যায় প্রচুর ছোট মাছ। এ কারণে ভাদ্র-আশ্বিনে সাধারণত চাষের বড় মাছের দাম কম থাকে। বিলম্বিত বর্ষা ও স্বল্প বৃষ্টিপাতের কারণে এ বছর ভাদ্র মাসেও বাজারে ছোট মাছের সরবরাহ কম। বিগত কয়েক বছরের তুলনায় দাম একটু বেশি।


ডিম ব্যবসায়ীরা বলছেন, মাছের দাম বাড়ার কারণে বাজারে বাড়ছে ডিমের দাম। মাছের খামারিদের কথা খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি, পরিবহন খরচ, বিদ্যুৎ খরচ এবং শ্রমিকের বাড়তি মজুরির জন্য মাছের দাম কিছুটা বেড়েছে ঠিকই। কিন্তু খামারিরা যে হারে দাম বাড়িয়েছেন, সে তুলনায় উচ্চ হারে দাম বাড়িয়ে মাছের বাজারকে অস্থির করে তুলেছে অতিলোভী মধ্যস্বত্বভোগীরা।


বাংলাদেশে মাছের বাজারে মধ্যস্বত্বভোগী হলো আড়তদার, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী। ধান, চাল, ফলমূল ও শাকসবজি বিপণনে পাইকারি ব্যবসায়ীদের বড় ভূমিকা থাকলেও বিদ্যমান মাছের বাজার ব্যবস্থাপনায় পাইকারি ব্যবসায়ীদের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। খামারি বা মাছ চাষির কাছ থেকে সরাসরি আড়তদার মাছ কিনে পুকুর থেকে ধরে নিয়ে আসেন। আড়তদার সেই মাছ খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করেন। আড়তদারদের সমিতি আছে। তারা খুব সংগঠিত। সংগঠনের নির্ধারিত দামের চেয়ে কম দামে কোনো আড়তদার মাছ বিক্রি করতে পারেন না। খুচরা ব্যবসায়ীরাও কম সংগঠিত নন। তাদেরও সমিতি আছে। আছে মাছের দৈনিক নির্ধারিত দাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us