দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের আসরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যে কবে, কোথায়, কতক্ষণ কথা হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো ধারণা ভারতের কর্তারা দেননি। গতকাল বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা সাংবাদিকদের শুধু এটুকু জানিয়েছেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (এলএসি) বরাবর উত্তেজনা প্রশমনের পাশাপাশি সমস্যা দূর করতে দুই নেতা দুই দেশের কর্তাদের নির্দেশ দিতে রাজি হয়েছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আশা, দুই দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতৃত্বের এই হস্তক্ষেপ পূর্ব লাদাখের দুর্গম গিরি প্রান্তরে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফেরাতে সহায়ক হবে। তবে তিন বছর আগের স্থিতাবস্থা ফিরে সম্পর্কের বরফ কতটা গলবে এবং তা–ও আগামী মাসে দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে, সে বিষয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
ভারত একান্তভাবে চায়, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগেই সীমান্তের উত্তেজনা দূর হোক। দুই দেশ চূড়ান্ত বোঝাপড়ায় পৌঁছাক। ওই সম্মেলনে যোগ দিতে সি চিন পিংয়ের দিল্লি আসার কথা।