গত সপ্তাহে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের রাজধানী জেদ্দায় দুই দিনের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশসহ প্রায় ৪০টির মতো দেশ এ সম্মেলনে অংশ নেয়। সম্মেলনে চীন অংশ নেওয়ায় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অচলাবস্থা ভাঙার একটা প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল।
এর কারণ হলো, জুন মাসের শেষ ভাগে কোপেনহেগেনে একই ধরনের একটি সম্মেলনে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল চীন। অনেকে ব্যাখ্যা করেছিলেন, শান্তি স্থাপনে বেইজিং আরও ভালো ভূমিকা পালন করতে চায়, সে কারণেই ওই সম্মেলনে অংশ নেয়নি।
কিন্তু জেদ্দা সম্মেলনের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, এ সম্মেলনে চীনের অংশগ্রহণের পেছনে ভিন্ন অভিসন্ধি ছিল। সরলভাবে বলা যায়, ইউক্রেনে শান্তি প্রতিষ্ঠা বেইজিংয়ের প্রথম উদ্দেশ্য নয়।