You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বংশে টাক পড়ার ইতিহাস থাকলেও কি চুল ঝরে পড়া কমানো যেতে পারে?

বর্ষাকালে চুল ঝরে পড়ার পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। তার মানে কিন্তু এমনটা নয় যে, সারা বছর চুল কম পড়ে। অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, তেলমশলা দেওয়া রগরগে খাবার খেলেও অনেক সময়ে চুল পড়ার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। অবশ্য বংশগত কারণ, যত্নের অভাব বা যে কোনও শারীরিক সমস্যার কারণে চুল উঠে টাক পড়ে যেতেই পারে। যা নিয়ে অনেকের মধ্যেই হীনম্মন্যতা জন্ম নেয়। অবসাদে ভুগতে থাকেন অনেকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বংশে টাক পড়ার ইতিহাস থাকলে একটা বয়সের পর থেকেই তার লক্ষণ প্রকাশ পেতে থাকে।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমশন-এর একটি সমীক্ষা বলছে, টাক পড়ার এই ধারা কোনও ব্যক্তির পিতৃকুল ও মাতৃকুল, দু’তরফেই থাকতে পারে। বেশির ভাগ পুরুষের ক্ষেত্রে টাক সাধারণত কপালের দু'পাশ থেকে পড়তে দেখা যায়। আবার মেয়েদের ক্ষেত্রে মাথার মাঝখান অর্থাৎ মুকুট পড়ার জায়গা থেকে চুল উঠে মাথা ফাঁকা হতে থাকে। টাক পড়তে শুরু করলে তা আটকানো একেবারেই সম্ভব নয়। তবে তার গতি খানিক শ্লথ করা যায়।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমশন-এর একটি সমীক্ষা বলছে, টাক পড়ার এই ধারা কোনও ব্যক্তির পিতৃকুল ও মাতৃকুল, দু’তরফেই থাকতে পারে। বেশির ভাগ পুরুষের ক্ষেত্রে টাক সাধারণত কপালের দু'পাশ থেকে পড়তে দেখা যায়। আবার মেয়েদের ক্ষেত্রে মাথার মাঝখান অর্থাৎ মুকুট পড়ার জায়গা থেকে চুল উঠে মাথা ফাঁকা হতে থাকে। টাক পড়তে শুরু করলে তা আটকানো একেবারেই সম্ভব নয়। তবে তার গতি খানিক শ্লথ করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন