শনিবার রাত সোয়া ৮টার ঘটনা। বালুবাহী বাল্কহেড নামের নৌযানের ধাক্কায় ডুবে যায় পিকনিক-ফেরত যাত্রীভরা ট্রলার। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত নিখোঁজ পাঁচজন, মৃত আট। মর্মান্তিক ঘটনার ভেতরে যাওয়ার আগেই মাথায় প্রশ্ন জাগে, যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে সন্ধ্যার পর বাল্কহেড চলাচল নিষিদ্ধ করেছে বিআইডব্লিউটিএ। তাহলে রাতের বেলা কীভাবে চলতে পারল এই যান? দোষ দেব কাকে? কর্তৃপক্ষকে, নাকি বাল্কহেডের মালিক-চালকপক্ষকে?
বৃষ্টিতে পা পিছলে পড়ে যাওয়া সহপাঠীকে বাঁচাতে গিয়ে লেকের পানিতে ডুবে মারা গেলেন গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) দুই শিক্ষার্থী। এই মৃত্যুর খবরে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে আমার এক প্রাক্তন ছাত্রী লিখেছে, ‘মরণফাঁদ তৈরি করে গেছেন ভিসি নাসির (কেএম নাসিরুদ্দিন)। এত এত বাজেটে… এত উঁচু ঢাল দিয়ে কীভাবে লেক বানাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন? এ রকম মরণফাঁদের চারপাশে নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই বা নেই কেন? সে জবাব কে দেবে?’