ডেঙ্গু কি মহামারিরূপে আবির্ভূত হবে?

যুগান্তর মো. তানভীর রহমান প্রকাশিত: ০৩ আগস্ট ২০২৩, ১১:৪৮

দেশে প্রথম ডেঙ্গু শনাক্ত হয় ১৯৬০ সালে, ঢাকায়। সেসময় ডেঙ্গুকে ‘ঢাকা ফিভার’ বলে ডাকা হতো। সময়ের পরিক্রমায় গড়িয়েছে প্রায় ৬২ বছর। প্রকোপ তেমন ছিল না বলেই শনাক্ত হলেও এর গুরুত্ব ততটা ছিল না। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় এর তাণ্ডব চোখে পড়ার মতো। দেশে প্রথম ব্যাপকভাবে এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় ২০০০ সালে। সে বছর প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মানুষ ডেঙ্গুর লক্ষণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং ৯৩ জন মারা যায়।


শুধু বাংলাদেশে নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়ার চিত্র মোটামুটি একই রকম ছিল। গত দশকের শেষভাগ থেকে এ দশকের শুরু পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়াকে নাড়িয়ে দেয় ডেঙ্গুর প্রকোপ। বর্তমানে পৃথিবীর ১২৫টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গুজ্বর। বিশ্বে প্রতিবছর গড়ে ৪০ কোটি মানুষের মধ্যে ডেঙ্গু সংক্রমণ ঘটে এবং ৪০ হাজার মানুষ এতে মারা যায়। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও উপক্রান্তীয় দেশগুলোর স্থানীয় অঞ্চলগুলো (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়া) বিশ্বের মোট ডেঙ্গুর ৭০ শতাংশের জন্য দায়ী। ১৯৯০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ডেঙ্গু সংক্রমণের আনুমানিক অর্ধেকেরও বেশি ঘটেছে দক্ষিণ এশিয়ায়।


এ তো গেল দক্ষিণ এশিয়ার চিত্র। বাংলাদেশের সর্বশেষ পাঁচ বছরের চিত্র দেখলে এর ভয়াবহতা আরও পরিষ্কার হবে। ২০১৮ সালে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হার ছিল ০.২৮ শতাংশ, ২০১৯ সালে ০.১৮ শতাংশ, ২০২০ সালে ০.৫০ শতাংশ, ২০২১ সালে ০.৩৭ শতাংশ, ২০২২ সালে ০.৪৫ শতাংশ এবং ২০২৩-এর ১৭ জুলাই পর্যন্ত ০.৫৫ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us