প্রধানমন্ত্রীর আগমনে আশায় বুক বেঁধেছেন তিস্তা পাড়ের মানুষজন

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ০১ আগস্ট ২০২৩, ১৯:৪২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন ঘিরে রংপুর নগরে এখন সাজ সাজ অবস্থা। সড়ক-মহাসড়ক ও দেয়াল ব্যানার, ফেস্টুন এবং তোরণে ছেয়ে গেছে। তার সফর ঘিরে আশায় বুক বেঁধেছেন তিস্তা পাড়ের মানুষজন। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত কয়েক বছরে এই অঞ্চলে ব্যাপক উন্নয়ন হওয়ায় মানুষের চাওয়া-পাওয়ায় আরও যোগ হয়েছে কয়েকটি নতুন দাবি। এর মধ্যে তিস্তা নদীর সুরক্ষা, বন্যা-ভাঙনরোধ, মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘব ও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের জন্য মেগা প্রকল্প গ্রহণ ইত্যাদি।


স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় সাড়ে চার বছর পর বুধবার (২ আগস্ট) রংপুর জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় মহাসমাবেশে যোগ দিতে রংপুরে আসছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। এর আগে সর্বশেষ ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর রংপুরের দুটি উপজেলায় নির্বাচনি জনসভায় যোগ দিয়েছেন তিনি। জেলা স্কুলের মাঠে তৈরি করা হয়েছে সমাবেশের মঞ্চ। 


দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের আমলে রংপুরে রসিক গঠন, রংপুর মেট্রোপলিটন, রংপুরের পীরগঞ্জে মেরিন একাডেমি স্থাপন, ঢাকার সঙ্গে রংপুরের সংযোগে ছয় লেনের মহাসড়কসহ বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। এ ছাড়া ক্যানসার হাসপাতালসহ বেশ কিছু প্রকল্প উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে। এসব উন্নয়নের পাশাপাশি তিস্তা অববাহিকার লাখ লাখ মানুষের দুর্দশা লাঘবে তিস্তা মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর সফর থেকে নতুন করে উন্নয়নের ঘোষণা আশা করছেন তিস্তা পাড়ের মানুষজন।



তিস্তা পাড়ের বাসিন্দারা বলছেন, এই অঞ্চলের মানুষের হাসি-কান্না, দুঃখ-দুর্দশার প্রধান পরিচায়ক তিস্তা নদী। এই নদীর পানি বণ্টন, ড্রেজিং, নদীশাসনসহ মহাপরিকল্পা গ্রহণ তাদের দাবি। কারণ প্রতি বছর নদীর দুই পাড়ে হাজার হাজার হেক্টর জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়। শুষ্ক মৌসুমে তিস্তা নদী কোথাও কোথাও হেঁটে পার হওয়া যায়। অথচ তিস্তা নদী ছিল বারোমাসি নদী। শুষ্ক মৌসুমেও অনেক পানি থাকতো। শুষ্ক মৌসুমে এই নদী পানিহীন হয়ে পড়লে অর্ধলক্ষাধিক জেলে-মাঝি কার্যত বেকার হয়ে পড়েন। এসব কারণে ভালো নেই তিস্তার দুই পাড়ের মানুষজন। তাই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us