মৌসুমি অ্যালার্জিতে চোখের সুরক্ষা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২৩, ১৬:৩২

অ্যালার্জি শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। অ্যালার্জি বলতে প্রথমে মনে পড়ে হাঁচি, কাশি, সর্দি, চুলকানি অথবা ফুসকুড়ি ইত্যাদির মতো কিছু উপসর্গ। কিন্তু চোখেও অ্যালার্জি হতে পারে।


অ্যালার্জি কী : দেহের জন্য ক্ষতিকর কোনো বস্তু, যেমন ফুলের রেণু, পোষা প্রাণীর লোম বা ত্বকের খসে পড়া অংশ বা অ্যানিমেল ডেন্ডার, খুশকি, কসমেটিক বা পারফিউমজাতীয় রাসায়নিক দ্রব্য ইত্যাদি যখন দেহের সংস্পর্শে আসে; অথবা কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াজাত আমিষকণা দেহে প্রবেশ করে, তখন দেহ একে প্রতিরোধের চেষ্টা করে। এসব ক্ষতিকর বস্তু বা এজেন্টকে বলা হয় অ্যালার্জেন। যদিও অ্যালার্জি এক ধরনের ভোগান্তি, তবে ফল বিচারে এটি দেহের জন্য সুরক্ষা বিশেষ। কোনো অ্যালার্জেন সবার জন্য সমানভাবে অ্যালার্জিক নয়।



চোখের অ্যালার্জি : অ্যালার্জেন যখন প্রথম দেহে প্রবেশ করে, তখন দেহের প্রতিরোধ ব্যবস্থার মাধ্যমে এক ধরনের অ্যান্টিবডি তৈরি করে, যার নাম আইজি-ই। এই আইজি-ই মাস্ট সেল নামের শ্বেতকণিকার সঙ্গে বিক্রিয়া করে এক ধরনের সংবেদনশীলতা তৈরি করে। পরবর্তী সময়ে একই অ্যালার্জেন আবার দেহে প্রবেশ করলে তখন দেহে এর তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। অ্যালার্জেন, বিশেষ করে ফুলের রেণু বা ধুলাবালু খুব সহজেই চোখের উপরিভাগে যে শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি বা কনজাংটাইভা থাকে, তার সংস্পর্শে আসার সুযোগ পায়। উপসর্গ হিসেবে চোখে চুলকানি, চোখে জ¦ালাপোড়া, চোখে পানি ঝরা ইত্যাদি দেখা দেয়। অনেক সময় নাক ও শ্বাসনালি একই প্রক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us