You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্য করলে লাভবান হবে রাশিয়াও

রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষে ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যুক্ত করা হবে, এমন একটা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ন্যাটো সম্মেলন শেষ হলো। ন্যাটো জোটে অন্তর্ভুক্তি ইউক্রেনের জন্য কতটা লাভজনক, তা ইতিমধ্যে পরিষ্কার হয়ে গেছে। এ ছাড়া ন্যাটোর বেশির ভাগ সদস্যও ইউক্রেনকে তাদের সম্ভাব্য সদস্য হিসেবে মেনে নিয়েছে। তবে এ মুহূর্তে ন্যাটোয় ইউক্রেনের যোগ দেওয়ার যে ইচ্ছা, তা অধরাই থেকে গেল।

তবে ইউক্রেন ও ন্যাটোর বর্তমান সদস্যরাই যে কেবল ইউক্রেনের ন্যাটোয় অন্তর্ভুক্তি থেকে লাভবান হবেন, বিষয়টা তা নয়। রাশিয়াও লাভবান হতে পারে। যদিও ন্যাটো জোটের বিস্তার ঠেকানোর জন্যই মূলত রাশিয়া ইউক্রেন দখল করে নিয়েছিল। ইউক্রেন ন্যাটোয় যুক্ত হতে পারলে তা রাশিয়াকে অস্ত্রশস্ত্র উৎপাদন ও সংরক্ষণের জন্য যে সম্পদের অপচয় করতে হয়, তা বন্ধ করে দেবে। যদিও রাতারাতি ক্রেমলিন মাথা থেকে রুশ সাম্রাজ্যকে অটুট রাখার আকাঙ্ক্ষা ঝেড়ে ফেলতে পারবে না। সিদ্ধান্ত গ্রহণে এর প্রভাব ক্রমশ কমবে। ঠিক ফিনল্যান্ডের মতোই ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তি যখন মোটামুটি নিশ্চিত হবে, তখন আর ন্যাটোয় ইউক্রেনের অন্তর্ভুক্তি নিয়ে খুব বেশি মতানৈক্য হবে না।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও তাঁর মিত্রদের জন্য ইউক্রেনের ন্যাটোয় যোগদান দুঃসংবাদ। কিন্তু রুশ নাগরিকেরা এ থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে লাভবান হতে পারেন। সাম্রাজ্যবাদকে অটুট রাখার স্বপ্নের যখন মৃত্যু ঘটবে, তখন রাশিয়ার ভবিষ্যৎ নেতারা নিজেদের ক্ষমতা ধরে রাখতে হৃত রাজ্য পুনরুদ্ধার কিংবা একলা চলো নীতিকে আশ্রয় করবেন না। তার ওপর মস্কোয় একটি আধুনিক, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সরকার ‘ওয়েইমার রাশিয়া’র উত্থানকে ঠেকাবে, যেখানে একটি পরাজিত, অর্থনৈতিকভাবে পর্যুদস্ত রাষ্ট্র ভবিষ্যৎ অত্যাচারী শাসকদের প্রজননক্ষেত্র হয়ে উঠবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন