‘স্ট্রেচ মার্ক’ হল ত্বকের আকস্মিক প্রসারণের সঙ্গে সামঞ্জস্য করার উপায় যা ত্বকের কোলাজেন ও ইলাস্টিন স্তর ফেটে গিয়ে হয়ে থাকে।
সোজা বাংলায় যাকে বলে চামড়া ফাটা দাগ।
শারীরিক পরিবর্তন যেমন- হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি বা ওজন হ্রাস, বয়ঃসন্ধিকালের বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থা, শরীরচর্চার মাধ্যমে পেশি গঠন ইত্যাদি কারণে ‘স্ট্রেচ মার্ক’ দেখা যায়।
এছাড়াও দীর্ঘদিন স্টেরোয়েড ক্রিম ও কুশিং সিন্ড্রোমের মতো রোগ থাকলে চামড়া ফাটা দাগ দেখা দিতে পারে।
নয়া দিল্লি ভিত্তিক ত্বক বিশেষজ্ঞ ডা. জ্যোতি গুপ্তা ফেমিনা ডটইন’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানান, গবেষণা অনুযায়ী বিভিন্ন উপাদান যেমন- কাঠবাদামের তেল, কোকোয়া বাটার, জলপাইয়ের তেল বা ভিটামিন ই স্ট্রেচ মার্ক কমাতে কোন ভূমিকা রাখে না।
বৈজ্ঞানিকভাবে কেবল ‘সেন্টেলা অ্যাসাটিসিয়া’, ‘হায়ালুরনিক অ্যাসিড’ ও ‘রেটিনয়েড’ স্ট্রেচ মার্ক কমাতে সক্ষম। তবে এগুলো কোনোভাবেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা যাবে না।
ত্বকের এই ফাটা দাগ একবার দেখা দিলে চিরস্থায়ী হয়ে যায়। তবে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে কিছুটা কমে।