ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে যেভাবে সফল হয়েছে কলকাতা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ জুলাই ২০২৩, ১০:০২

রঙ্গব্যঙ্গের জন্য পরিচিত কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের একটি ছড়া আছে, ‘রাতে মশা দিনে মাছি, এই নিয়ে কলকাতায় আছি।’ ঈশ্বরচন্দ্র ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর কবি। অথচ সেই মশা এখন শুধু কলকাতায়ই নয়, সারা বিশ্বের বড় বড় শহরে বড় এক আতঙ্কের নাম। এই ভীতির কারণ এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু (আরএনএ) ভাইরাস। কলকাতায় ডেঙ্গুর ইতিহাস প্রায় সাত দশকের পুরোনো। তবে এই ভীতি কলকাতা এখন অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে। কীভাবে তারা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করেছে, সেটাই এখন জনস্বাস্থ্যবিদদের আগ্রহের বিষয়।


বাংলাদেশের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা মুশতাক হোসেন বলেন, ‘এডিস মশার বিস্তার রোধ ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কলকাতা সাফল্য পেয়েছে। এ কাজে তারা যেভাবে মানুষকে সম্পৃক্ত করেছে, সেটা সবার জন্য শিক্ষণীয়। আমরা এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারি।’


ঢাকা ও কলকাতা—সড়কপথে দুই শহরের দূরত্ব কমবেশি ৩২৫ কিলোমিটার। জনসংখ্যার আধিক্য, নগরায়ণ, ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য—দুই শহরেই প্রায় অভিন্ন। দুই শহরে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের ইতিহাসও কাছাকাছি সময়ে। কলকাতায় ডেঙ্গু মহামারি আকারে দেখা দিয়েছিল ১৯৬৩ সালে। ওই সময় ডেঙ্গুতে প্রায় ২০০ মানুষ প্রাণ হারান। আর ঢাকায় প্রাদুর্ভাব ১৯৬৫ সালে। তখন ঢাকায় ডেঙ্গু জ্বরকে ‘ঢাকা ফিভার’ বলা হতো।


কলকাতার মতো ঢাকায়ও গত শতকের নব্বইয়ের দশকের শেষ দিকে ডেঙ্গু বাড়তে শুরু করে। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ঢাকা ও দেশের অন্যান্য এলাকায় যত ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বা মারা গেছেন, দেশের ইতিহাসে তা সর্বোচ্চ। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সারা দেশে ২৭ হাজার ৫৪৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মোট মারা গেছেন ১৪৬ জন। চলতি বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে বলে আশঙ্কা জনস্বাস্থ্যবিদদের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই

প্রথম আলো | ঢাকা মেট্রোপলিটন
সম্পাদকীয় ১ সপ্তাহ, ২ দিন আগে

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us