স্পাই অ্যাপের ব্যবহার ও সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এর কারণে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ওপর সাইবার হামলার সংখ্যাও বাড়ছে। এ কারণে ওটিএ আপডেট ও নিরাপত্তা ত্রুটি সমাধানে সফটওয়্যার আপডেট দেয়া জরুরি। পুরনো সফটওয়্যার ভার্সনের ডিভাইসে সাইবার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। একবার ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে পড়লে সেলফোন হ্যাক হয়েছে কিনা তা সহজে বোঝা যায় না। তবে প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা এটি বোঝার সুবিধার্তে সাতটি বিষয় সম্পর্কে জানিয়েছে।
দ্রুত ব্যাটারি শেষ হয়ে যাওয়া: স্মার্টফোন বা সেলফোন চালানোর জন্য ব্যাটারি দরকার হয়। স্বাভাবিক ব্যবহারে ব্যাটারির চার্জ শেষ হতে সময় লাগে। ফোন কল, মেসেজ দেয়া কিংবা গেম খেলার সময় চার্জ শেষ হওয়ার বা কমার ধরন আলাদা। যদি কোনো কাজ করা ছাড়াই ব্যাটারির চার্জ দ্রুত শেষ হতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে ডিভাইসে কোনো সমস্যা হয়েছে। কেননা ব্যাকগ্রাউন্ডে কোনো অ্যাপ চলমান থাকলে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন সেটি সহজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
অতিরিক্ত মোবাইল ডাটা ব্যয়: সেলফোন ব্যবহারের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাটারির আয়ুষ্কাল কমতে পারে। তাই ডিভাইস হ্যাক হয়েছে কিনা তা জানার জন্য আরো কিছু বিষয় নজরে রাখতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হলো অতিরিক্ত ইন্টাররেট বা ডাটা ব্যয়। যখন কোনো স্পাই অ্যাপ ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নেয় তখন সার্বিক কার্যক্রমের বিষয়ে প্রতিনিয়ত জানাতে হয়। এজন্য ডিভাইসে থাকা ডাটা ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই অবাঞ্ছিত কোনো ডাটা ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক এবং ডিভাইসের কানেকশন সেটিংস থেকে মোবাইল ডাটার ব্যবহার তদারক করতে হবে।