মরে যাচ্ছে শ্যামাসুন্দরী খাল, দুর্ভোগে পড়বে রংপুরের ২০ লাখ মানুষ

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০২৩, ০৮:০১

রংপুর নগরীর ফুসফুস বলে খ্যাত শ্যামাসুন্দরী খাল। এর গভীরতা ছিল ৪০ ফুটের বেশি। দীর্ঘদিন ধরে দখল-দূষণ, গৃহস্থালির বর্জ্য ফেলা ও যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এই খাল ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। যে খালটি পরিবেশ রক্ষার জন্য খনন করা হয়েছিল, তা এখন পরিবেশ দূষণের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কয়েক বছর আগেও নগরীর সব পানি এই খালের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে খোকসা ঘাঘট নদীতে গিয়ে পড়তো। এখন মৃতপ্রায় এই খাল। পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় একটু বৃষ্টিতেই নগরীতে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এই পানি নামতে সময় লাগে দুই-তিন দিন। ফলে ২০ লাখ নগরবাসী দুর্ভোগের শিকার হন। খালটি মরে গেলে ভবিষ্যতে দীর্ঘস্থায়ী ও মারাত্মক জলাবদ্ধতার কবলে পড়বেন নগরীর বাসিন্দারা।


এ অবস্থায় রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা শ্যামাসুন্দরী খাল রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহায়তা চেয়েছেন।


শ্যামাসুন্দরী খাল ও তিস্তা নদী নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ওয়াদুদুর রহমান (তুহিন ওয়াদুদ)। ভবিষ্যতে দীর্ঘস্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়ার শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘শ্যামাসুন্দরী খাল হলো রংপুর নগরীর পানি নিষ্কাশনের একমাত্র স্থান। এটি এখন ময়লার ভাগাড়। দিন দিন দখল হচ্ছে খালের জায়গা। বাসাবাড়ির বর্জ্য খালে পড়ছে। পুনরায় খনন করে পানিপ্রবাহ বাড়ানো না গেলে বছরজুড়ে নগরীতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হবে।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us