You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনে এত হিংসা কেন?

লেখক এবং চলচ্চিত্র প্রযোজকদের পাশাপাশি, পশ্চিমবঙ্গ নির্বাচন সংক্রান্ত সহিংসতার জন্যও ব্যাপকভাবে পরিচিত। ৮ জুন অনেকটা আকস্মিকভাবেই যখন পঞ্চায়েত নির্বাচনের তারিখ ঘোষিত হয়, তখন রাজ্যজুড়ে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। পিটিআইর মতে, একটি কিশোরসহ অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু ঘটেছিল তখন। অভিযোগ আছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশন রাজ্য সরকারের বশংবদ। তাই বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করার ঐতিহ্য রক্ষার প্রয়োজন সে বোধ করেনি।

২০০৩ ও ২০০৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে যথাক্রমে ৭০ ও ৩৬ জন নিহত হয়েছিল, যখন বামপন্থিরা রাজ্য ক্ষমতায় ছিল। ২০১৩ ও ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনেও গুলি, বোমাবাজি, অগ্নিসংযোগ, পাথর নিক্ষেপ এবং শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে ফেলার ঘটনা ঘটেছিল। ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে মোট ১৩ জন মারা যায় সরকারি তথ্য অনুসারে। ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস-টিএমসি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩৪ শতাংশ আসন জিতে নেয়।

এ অবস্থার পুনরাবৃত্তি এড়াতে বিরোধীরা এবার হাইকোর্ট-সুপ্রিম কোর্টে কম দৌড়ঝাঁপ করেনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ভোট সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে রাজ্যের ৭০ হাজার পুলিশের সঙ্গে প্রায় ৬৫ হাজার সক্রিয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্য নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ভোটের দিন সহিংসতায় শাসক তৃণমূলের ৮ কর্মীসহ অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন