লাল চোখের ভিড় বৃদ্ধি পাচ্ছে চেম্বারে, প্রবণতা বেশি ছোটদের মধ্যে

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২৩, ০৭:১০

টকটকে লাল চোখের ভিড় জমছে ডাক্তারখানায়। চক্ষু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, দিনে অন্তত তিন-চার জন রোগী আসছেন এই সমস্যা নিয়ে। তাঁদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠের বয়সই আঠারোর কম। কারণ, বহু ক্ষেত্রে স্কুল থেকে ছড়াচ্ছে এই রোগ। সকালে পিচুটি ভরা সেই চোখ টেনে খোলার কষ্ট মনে করিয়ে দিচ্ছে ‘জয় বাংলা’র কথা। মাসখানেক ধরে এই পরিস্থিতি দেখে চিকিৎসকদের প্রশ্ন, তবে কি ফিরে এল সে? সংক্রমণের পিছনে তপ্ত আবহাওয়া ও পরিবেশ দূষণও দায়ী বলে মত তাঁদের।


বছর পঞ্চাশেক আগে আসা ‘জয় বাংলা’ ধীরে ধীরে জমি হারিয়েছিল। তার জায়গা নিয়েছিল তুলনায় বেশি ক্ষতিকর কনজাংটিভাইটিস। জয় বাংলার হানায় কর্নিয়ার ক্ষতি হত না বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু গত কয়েক বছরের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে, কনজাংটিভাইটিসে কর্নিয়ার ক্ষতি হয়। তবে একই সঙ্গে চিকিৎসকেরা যে আশ্বাসবাণী শোনাচ্ছেন, তা হল, এ বছর এখনও পর্যন্ত কনজাংটিভাইটিসে কর্নিয়ার ক্ষতি হতে দেখা যায়নি। পাশাপাশি, দু’টি রোগের মধ্যে পার্থক্য আছে আরও। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কনজাংটিভাইটিসে পিচুটি কাটে না। চোখ দিয়ে অনবরত জল পড়ে। এটি ভাইরাসঘটিত রোগ। কিন্তু, জয় বাংলায় আক্রান্তের পিচুটি কাটে খুব বেশি। এই রোগ ব্যাক্টিরিয়াঘটিত।


আর এক চক্ষু চিকিৎসক জ্যোতির্ময় দত্ত বললেন, ‘‘গত দু’সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন চার-পাঁচ জন রোগী চোখ লাল হওয়ার সমস্যা নিয়ে আসছেন। রোগীদের মধ্যে চার থেকে ১৮ বছর বয়সির সংখ্যাই বেশি। মূলত স্কুল থেকে এই রোগ ছড়াচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। বেশির ভাগেরই চোখ লাল, পিচুটিতে ঢাকা। পরিবারে কোনও শিশুর কনজাংটিভাইটিস হলে বাকি সদস্যদের মধ্যেও তা দ্রুত ছড়াচ্ছে।’’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us