হিন্দু আইন সংস্কারের বিরোধিতা কতটুকু যৌক্তিক

সমকাল মিলন কান্তি দত্ত প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২৩, ০১:৩০

হিন্দু নারীর সম্পত্তিতে উত্তরাধিকার, বিয়ে নিবন্ধন, সন্তানের অভিভাবকত্ব ইত্যাদি বিষয়ে বিদ্যমান বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা অবসানের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে গত ৩ মে উচ্চ আদালতে একটি রিট করা হয়। রিটকারীদের মধ্যে আছেন আইন ও সালিশ কেন্দ্র, ব্লাস্ট, নারীপক্ষ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, অভিযানসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মাহবুব উল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটটি গ্রহণ করে সরকারের ওপর রুল জারি করেন। কিন্তু রিটকারীদের বিরোধিতা করে হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি পক্ষ ইতোমধ্যে মানববন্ধন, মিছিল ইত্যাদি করেছে। অন্যদিকে সংস্কারের জন্য হিন্দু সমাজেরই আরেকটি পক্ষ কয়েক দশক ধরে আন্দোলন করছে। কিন্তু উভয় পক্ষের এই বিপরীত মেরুতে অবস্থান কখনও কখনও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রবল তিক্ততায় পর্যবসিত হয়। কেউ কেউ পরস্পরকে অশ্লীল শব্দ প্রয়োগের মাধ্যমে আক্রমণ করে ব্যক্তিগতভাবে হেনস্তা করারও চেষ্টা করেন, যা কোনোভাবেই কাঙ্ক্ষিত নয়। যে কোনো বিষয়ে মতের অমিল থাকতেই পারে। সে বিষয়ে যৌক্তিক আলাপ-আলোচনা হতে পারে। এ বিষয়ে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সমাধানে পৌঁছাতে ২০২১ সালে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে পরিষদের সাবেক সভাপতি কাজল দেবনাথকে আহ্বায়ক এবং জয়ন্ত সেন দীপুকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে সাত সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কমিটি নিশ্চয় তাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us