সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক-তৃতীয়াংশের বেশি শিক্ষার্থী প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়ে। প্রাইভেট টিউটরের কাছে না পড়লে শিক্ষার্থীরা অপ্রত্যাশিত সমস্যায় পড়ে। এমনকি প্রাইভেট টিউটরের কাছে না পড়লে শিক্ষার্থী ফেল করবে এমনটিও মনে করেন অনেক অভিভাবক। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ ও এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্লাটফর্ম দেশের উত্তরাঞ্চলের তিনটি জেলা গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারীর ৩০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও নাগরিক সমাজের মোট ৪০৮ জনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে।
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত শিক্ষক ও শ্রেণিকক্ষ নেই বলে জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ ( সিপিডি)। জরিপে বলা হয়েছে বর্তমানে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকের গড়সংখ্যা ৬ জন এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত ১:২৯। এ ছাড়াও জরিপে ৩০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৪টি বিদ্যালয়ে ৫টির কম শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে আটটি বিদ্যালয়ে পাঁচটির বেশি শ্রেণিকক্ষ রয়েছে এবং বাকি আটটি বিদ্যালয়ে পাঁচটি করে শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক।