এখনও কি সেলাই-ফোঁড়াইয়ের কাজ হয়!

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত: ০৫ জুলাই ২০২৩, ১৭:০১

এবার ঈদের কাপড় বানাতে গিয়ে দর্জি হাফিজ মিয়াঁর কথা মনে হচ্ছিল অনেকবার। এই দর্জির কথা পড়েছিলাম পারিতোষ সেনের 'জিন্দাবাহার' বইটিতে। তিনি নাকি জামার মাপ না নিয়ে, কাস্টমারকে একবার দেখেই নিখুঁত পোশাক বানিয়ে দিতে পারতেন।


অথচ, হাফিজ মিয়াঁর সময় যন্ত্রপাতি বলতেও কিছু ছিল না তেমন। নীল চক, কাঁচি আর সুঁই- সুতো। তখন তো আর সেলাই মেশিন আসেনি। পোশাকের এত চাহিদাও ছিল না, এত সহজলভ্যতাও ছিল না। ছিল না রেডিমেড পোশাকের চল। কামিজ বলি, শাড়ি, পাঞ্জাবি, ফ্রক, পায়জামা যাই বলি, সব কাপড়ই হাতে বানানো হতো। দর্জির কাছে মাপ নিয়ে জেনে নিতে হতো কোন কাপড়ে কতটুকু কাপড় লাগবে। এরপর সে অনুযায়ী বাজার থেকে কাপড় এনে দর্জির কাছে দেওয়া হতো। বাসায় মায়েরাও কাজের ফাঁকে এই সেলাই নিয়ে বসতেন। ছেলেবুড়োর জন্য কাপড় বানিয়ে দিতেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us