চুইংগাম কেন এখন আর বিদ্রোহের প্রতীক নয়

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২৩, ১৬:১২

১৯৭৮ সালে মুক্তি পায় জন ট্রাভোল্টা ও অলিভিয়া নিউটন-জন অভিনীত মিউজিক্যাল রোমান্টিক কমেডি চলচ্চিত্র 'গ্রিস'। ছবিটিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল চুইংগাম চিবোনো। 'গ্রিস'-এ দেখানো হয় প্রচলিত নিয়ম ভাঙা স্কুলপড়ুয়া মেয়েদের দল পিঙ্ক লেডিসের গল্প। পর্দায় বারবার দেখানো হয়, তারা সিগারেট খাচ্ছে, কেক, চকলেট খাচ্ছে কিংবা চুইংগাম চিবোচ্ছে। চলচ্চিত্রে নিয়ম ভঙ্গকারীদের পরিচয় হয়ে ওঠে চুইংগাম। 


'গ্রিস'-এ চুইংগামের বিষয়টি এতটাই অবিচ্ছেদ্ধ অংশ হয়ে ওঠে যে এক প্রোডাকশন ডিজাইনার দাবি করেন, তিনি অভিনেতাদের জন্য এক লাখ চুইংগাম স্টিক অর্ডার করেছিলেন। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর বিখ্যাত কার্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠান 'টপস' বাবলগামের প্যাকেটের কার্ডে ট্রাভোল্টা ও অলিভিয়ার ছবি ব্যবহারের জন্য দুই অভিনেতাকে এক মিলিয়ন ডলার দিয়েছিল।


'গ্রিস' এমন এক সময় মুক্তি পায় যখন ১৯৭০-এর দশকে প্রচলিত নিয়মভাঙা ছেলেমেয়েদের ইমেজের অংশ ছিল চুইংগাম। স্কুলপড়ুয়া এসব ছেলেমেয়ে চামড়ার জ্যাকেট পরে, সিগারেট খায়, যৌনতা নিয়ে খোলামেলা কথা বলে আর ঘন ঘন চুইংগাম চিবোয়। বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে 'অন দ্য ওয়াটারফ্রন্ট' ও 'প্রিটি ওমেন' চলচ্চিত্রে চুইংগামকে যৌনতার বিশেষ সংকেত হিসেবে দেখানো হয়েছে। সেখানেও মার্লন ব্র্যান্ডো ও জুলিয়া রবার্টস অভিনীত চরিত্রগুলো সামাজিকতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us