উপযুক্ত গরুর চামড়া ২০০ থেকে ৩০০ টাকা আর ছাগলের চামড়ার দাম মাত্র ২৫ টাকা। মন পোষালে দেন না হলে বাদ দেন।
এভাবে চামড়া কিনেছেন নীলফামারী জেলার মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। প্রকৃত চামড়া ব্যবসায়ীরা পুঁজি সঙ্কটে চামড়া কিনতে পারেননি। ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় দান করেছেন কোরবানির পশুর চামড়া।
সূত্র জানায়, ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে পাওনা প্রায় তিন কোটি টাকা। বিগত পাঁচ বছরেও তা আদায় হয়নি। ফলে পুঁজি হারিয়ে নীলফামারীর সৈয়দপুরের চামড়া ব্যবসায়ীরা এবার বিপাকে পড়েন।
চামড়া কেনার কোনো ধরনের প্রস্তুতি নিতে পারেননি পুঁজি সংকটে থাকা ব্যবসায়ীরা। বকেয়া টাকা আদায় ও মূলধনের সংকট কাটিয়ে উঠতে না পারায় অনেক ব্যবসায়ী এ ঈদে চামড়া কিনতে পারেননি।