You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হোলি খেলা বারণ পাকিস্তানে

বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ ক্যাম্পাসে হোলি খেলা নিষিদ্ধ করল পাকিস্তান। ২০ জুন পাকিস্তানের উচ্চশিক্ষা কমিশন (এইচইসি) বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলেছে, পড়ুয়াদের উচিত দেশের ‘সামাজিক-সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ’ অক্ষুণ্ণ রাখা। হোলি খেলাকে দৃশ্যতই তার পরিপন্থী বলে মনে করছে প্রশাসন। এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে পাকিস্তানেই।

সম্প্রতি ইসলামাবাদের কায়েদ-ই-আজম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের সোৎসাহ হোলি খেলার ভিডিয়ো জনমাধ্যমে ভাইরাল হয়। মেহরান স্টুডেন্টস কাউন্সিল নামে একটি সাংস্কৃতিক সংগঠন অনুষ্ঠানটির আয়োজন করেছিল। ‘পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় হোলি উদ্‌যাপন’ বলে প্রচারও করেছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের টুইটার হ্যান্ডলে তার ভিডিয়ো দেখে নেটিজেনদের একটা বড় অংশ তার সমর্থনে এগিয়ে আসেন। অনেকেই মন্তব্য করেন, ‘এই বহুত্ববাদী সংস্কৃতিই কায়েদ-ই-আজম চেয়েছিলেন। বিভাজন-জর্জরিত সময়ে এই রকম দৃষ্টান্তই তুলে ধরা উচিত। অবশেষে আশার আলো দেখা যাচ্ছে।’

অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন এমন করা যায় না, তা নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন অনেকে। মনে রাখা যেতে পারে, মার্চ মাসে পঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে হোলি খেলতে গিয়ে একটি কট্টরপন্থী ইসলামি ছাত্র সংগঠনের হাতে ১৫ জন হিন্দু পড়ুয়া আক্রান্ত হয়েছিলেন। সুতরাং মেহরান স্টুডেন্টস কাউন্সিলকে বাহবা দিয়ে অনেকেই মনে করিয়ে দেন, জমিয়তের মতো সংগঠন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে দাঁত ফোটাতে পারেনি বলেই এই রকম অনুষ্ঠান করা যাচ্ছে। অনেকেই খুশি যে, মেয়েরাও যোগ দিয়েছেন হোলিতে। আবার কেউ প্রশ্ন তুলেছেন, নাচের ভিড়ে মেয়েরা সে ভাবে নেই কেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন