You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৫ টোটকা: বয়ঃসন্ধির মুখে দাঁড়িয়ে থাকা সন্তানের বন্ধু হয়ে উঠতে পারবেন অভিভাবকেরা

মা-বাবা কর্মরত, তাই সারা দিন তাঁদের সঙ্গে বিশেষ দেখা হয় না প্রান্তিকের। স্কুল থেকে ফেরার পর দীর্ঘ সময় বাড়িতে একাই থাকতে হয় তাকে। মা-বাবার সঙ্গে যে প্রান্তিকের সম্পর্ক খুব একটা খারাপ, তা নয়। বন্ধুদের অনেক কথা গল্পের ছলে মাকে বললেও নিজের মনের কথা বলতে ভয় পায় সে। মনোবিদেরা বলছেন, ব্যতিক্রম থাকলেও একটা বয়সের পর মা-বাবারা সন্তানের বন্ধু হয়ে ওঠেন। কিন্তু অল্প বয়সে প্রান্তিকের মতো সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় অনেককেই। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির দোরগোড়ায় থাকা ছেলেমেয়েদের মনে পড়াশোনা, ব্যক্তিগত জীবন, মতামত, সিদ্ধান্তহীনতা— সব কিছু নিয়েই দোলাচল লক্ষ্য করা যায়। অথচ কারও সঙ্গে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে কুণ্ঠাবোধ করে অনেকেই। মনের মধ্যে ভয়ও কাজ করে। বন্ধুরা অনেক সময়েই পাশে দাঁড়ায়। তবে সমবয়সি বন্ধুরা অভিজ্ঞতার দিক থেকে যে খুব বেশি সমৃদ্ধ, তা তো নয়। সন্তানের মনের অন্ধকার কাটাতে সাহায্য করতে পারেন অভিভাবকেরাই। কিন্তু তার জন্য কী কী করতে হবে জানেন?

১) সন্তানের পাশে থাকুন

যে কোনও পরিস্থিতিতে সন্তানের পাশে থাকুন। সে যেন আপনার সান্নিধ্যে নিরাপদ বোধ করে, সেই আশ্বাস দেওয়ার দায়িত্ব আপনারই। বিশ্বাস করে সন্তান যেন সব কথা বলতে পারে, সেই বন্ধুত্বপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে অভিভাবকেই।

২) ওদের সঙ্গে সময় কাটান

সারা দিন নানা কাজে ব্যস্ত থাকলেও বাড়ি ফিরে কিছুটা সময় সন্তানকে দেওয়ার চেষ্টা করুন। তাদের কিছু কিছু কথা কম গুরুত্বপূর্ণ বা অপ্রাসঙ্গিক মনে হলেও এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। সারা দিন স্কুল বা খেলার মাঠে কী হল না হল, তা শুনুন। সন্তানকে পড়াশোনায় সাহায্য করতে পারেন। এই সময়টুকু বহির্জগতের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখতে পারলেই ভাল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন