রাষ্ট্র তরুণদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে

প্রথম আলো সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২৩, ১৫:৩৫

প্রথম আলো: ২৩ জুন আপনার ৮৮তম জন্মদিন। আপনাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। পেছনে ফিরে তাকালে ৮৭ বছরের জীবনকে কীভাবে দেখেন?


সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী: আমি যে পরিস্থিতি ও পরিবেশের মধ্য দিয়ে এগিয়েছি, তাতে জীবন অন্য রকম হওয়া সম্ভব ছিল। চাকরি, ব্যবসার ওপর নির্ভর করে নিম্নবিত্ত পরিবারগুলো বিকশিত হচ্ছিল, আমি সেই পরিবারের সন্তান। আমার জন্ম গ্রামে, নানাবাড়িতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমরা গ্রামে ছিলাম। আমার বাবা তখন চাকরিসূত্রে রাজশাহী ছিলেন। আমরা রাজশাহীতে গেলাম। বাবা রাজশাহী থেকে কলকাতায় বদলি হলেন। আমরাও কলকাতা চলে গেলাম। কলকাতায় আমরা বেশ গুছিয়ে বসেছিলাম। আমাদের চিন্তা ছিল অনেক দিন কলকাতা থাকব। কিন্তু কলকাতার দাঙ্গা ও দেশভাগের কারণে কয়েক মাসের মধ্যেই বাবা অপশন নিয়ে ঢাকায় চলে এলেন। ঢাকায় তখন থাকার খুব অসুবিধা। আত্মীয়দের বাড়িতে উঠতে হলো। ১৯৫০ সালে আমরা প্রথমে থাকার জায়গা পেলাম আজিমপুর কলোনিতে। সেখানে তখন ৫০০ পরিবার থাকত, সবাই সরকারি চাকরি করেন। আমার ম্যাট্রিক, আইএ, অনার্স, এমএ পরীক্ষা—সবই আজিমপুর কলোনি থেকে দিয়েছি।


পড়াশোনা শেষে চাকরি নেওয়ার পর প্রথম আমি আজিমপুর কলোনি থেকে বের হলাম। প্রথমে হরগঙ্গা কলেজে চাকরি করি, সেখানে কয়েক মাস চাকরি করার পর জগন্নাথ কলেজে চলে আসি। সেখানে ৯ মাস শিক্ষকতা করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা খালি হলে সেখানে চলে এলাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us