কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বাংলাদেশের আইনপ্রণেতারা কী ভাবছেন?

বণিক বার্তা জামান মঞ্জু প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২৩, ০৯:২৮

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত বিকাশের কারণে আজ সারা বিশ্বের সমাজ ও অর্থনীতির সর্বস্তরে অভূতপূর্ব অরাজকতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, চ্যাটজিপিটি কিংবা গুগল বার্ডের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক বৃহৎ ভাষিক মডেল (large language model) প্রোগ্রামগুলোকে প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত টেক্সট কিংবা ডাটার কপিরাইট ভায়োলেশন নিয়েও। সব দেশের রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকদের এখন তাই অন্যতম গুরুদায়িত্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসৃষ্ট অরাজকতা নিয়ন্ত্রণের নিমিত্তে একক কিংবা যৌথভাবে আইন, বিধিমালা ও প্রবিধানমালা প্রণয়ন করা।


ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইনসভা ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের নিমিত্তে এরই মধ্যে আইনপ্রণয়নের জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। ইতালির ডাটা সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ সে দেশে চ্যাটজিপিটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। দ্য ওয়াল স্ট্রিট জর্নাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, কোনো টেক কোম্পানি যথাযথ লাইসেন্স গ্রহণ ব্যতীত ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তাদের সংবাদকর্মীদের পরিশ্রম ও মেধাসৃষ্ট কোনো টেক্সট কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রোগ্রামকে প্রশিক্ষণে ব্যবহার করতে পারবে না।


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অভূতপূর্ব বিকাশে শঙ্কিত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট একটি প্যানেল গঠন করে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অ্যাল্টম্যানকে কংগ্রেশনাল শুনানিতে হাজিরা দিতে ডেকেছিল। গত ১৬ মে এ শুনানিতে স্যাম অ্যাল্টম্যান নিজেই যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারকে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের অধীন নিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us