You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাজারে যদি দু’জন মিলত!

মানবদেহের অপরিহার্য উপাদান রক্ত। রক্তের বিকল্প শুধু রক্তই। চিকিৎসাবিজ্ঞান এখনও এর বিকল্প আবিষ্কার করতে পারেনি। রক্তের অভাবে যখন কেউ মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়ায়, তখন কেবল অন্য একজনের দান করা রক্তই জীবন বাঁচাতে পারে। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিতকরণ ও স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহ দিতে ২০০৪ সাল থেকে ১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস পালিত হয়ে আসছে।

বাংলাদেশে প্রতি বছর ৮-১০ লাখ ব্যাগ রক্ত ও রক্ত উপাদানের চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ১৮ কোটি মানুষের এ দেশে স্বেচ্ছায় রক্তদাতার সংখ্যা খুবই কম; চাহিদার মাত্র ২৬ শতাংশ রক্ত আহরিত হয় স্বেচ্ছায় রক্তদাতার মাধ্যমে। বাকি ৭৪ শতাংশ রক্তের জন্য ছুটতে হয় আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, পরিচিতজনের কাছে। সেখানেও ব্যর্থ হলে পেশাদার রক্ত বিক্রেতার শরণাপন্ন হতে হয়।
প্রশ্ন ওঠে, পেশাদার রক্ত বিক্রেতার রক্ত কতটা নিরাপদ? এদের রক্ত ব্যবহারের ফলে রোগীর দেহে ঘাতক ব্যাধির জীবাণু সংক্রমিত হয়ে জীবন বিপন্ন হতে পারে। এ জন্য স্বেচ্ছা রক্তদাতার রক্তই সবচেয়ে নিরাপদ। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতি হাজারে মাত্র শূন্য দশমিক ৪ জন স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন। অথচ ইউরোপে প্রতি হাজারে স্বেচ্ছায় রক্তদাতা ৬০ থেকে ৮০ জন। সুইজারল্যান্ডে এ সংখ্যা বিশ্বের সর্বোচ্চ– ১১৩। বিশাল জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশে প্রতি হাজারে মাত্র দু’জন রক্ত দিলেই মোট চাহিদা পূরণ সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন