নারীর শরীরে পুরুষ হরমোন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২৩, ১০:৩৪

মেয়েদের শরীরে পুরুষ হরমোন অর্থাৎ অ্যান্ড্রোজেনের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে ডিম্বাশয়ের আশপাশে ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয়। ফলে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বড় হয়ে একসময় বের হওয়ার কথা থাকলেও আর বের হতে পারে না।


অ্যান্ড্রোজেনের এই আধিক্যের কারণে পুরুষের মতো মুখে অবাঞ্ছিত লোম, অনিয়মিত মাসিক, বন্ধ্যাত্ব ইত্যাদি নানা সমস্যা হতে পারে। আলট্রাসনোগ্রামে ওভারি বা ডিম্বাশয়ে ছোট ছোট সিস্ট দেখা যায়। এ জন্য সব মিলিয়ে এই রোগের নাম পলি সিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা পিসিওএস।


সাধারণত ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী নারীদের এই রোগের প্রবণতা বেশি।


যেসব লক্ষণ দেখা যায়



  • পিসিওএসে আক্রান্ত নারীদের মধ্যে যেসব লক্ষণ দেখা যায় তার মধ্যে রয়েছে—

  • অনিয়মিত মাসিক। অনেকের পরপর বা একাধিকবার পিরিয়ড মিস হয়।

  • অস্বাভাবিক ওজন বেড়ে যাওয়া। আক্রান্ত অন্তত ৫০ শতাংশ নারীই মোটা হয়ে থাকেন।

  • মুখসহ পিঠ ও বুকে প্রচুর ছোট ছোট ব্রণ দেখা যায়। অনেক সময় ত্বকের বিভিন্ন জায়গায় পিগমেন্টেশন বা কালো দাগ দেখা যায়।

  • বন্ধ্যাত্ব: পিসিওএস থাকলে ডিম্বাণু নিঃসরণ চক্র অনিয়মিত হয়, ফলে গর্ভধারণে অসুবিধা হয়। গর্ভধারণ হলেও গর্ভপাতের ঝুঁকি থেকেই যায়।

  • শরীরে অবাঞ্ছিত লোম ওঠা ও চুলপড়া। অনেকের ক্ষেত্রে পুরুষদের মতো টাক দেখা দিতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us