You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডায়াবেটিসে জাম খাওয়া কেন উপকারী?

ছেলেবেলায় জাম খেয়ে মুখ লাল করার অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। রসালো এই ফলটি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি গুণেও অনন্য। গ্রীষ্মকালীন এই ফলটি স্বাস্থ্যের জন্য নানাভাবে উপকারী।

জাম প্রোটিন, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন সি এবং বি৬ সমৃদ্ধ একটি ফল।

ভিটামিন সি এবং আয়রনে ভরপুর জাম রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালণও ভালো হয়। রক্তের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছলে শারীরবৃত্তীয় কাজ কর্ম সঠিক হয়।

জামে থাকা অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্ট’জাতীয় একটি উপাদান তৈলাক্ত ত্বক থেকে অতিরিক্ত সেবাম ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে। এর ফলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়।

জামে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

১০০ গ্রাম জামে পটাশিয়াম পাওয়া যায় প্রায় ৫৫ গ্রাম। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পটাশিয়াম। এ কারণে হৃদরোগ, স্ট্রোক, ধমনী সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি এড়াতে জাম খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।

মাড়ি থেকে রক্ত পড়া বা দাঁতের সমস্যা মেটাতেও কার্যকরী জাম। এ ক্ষেত্রে জাম খাওয়ার পাশাপাশি জামের গুঁড়া মাজন হিসেবে ব্যবহার করলেও উপকার পাওয়া যায়।

জাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। প্রতিদিন জাম খেলে ইনসুলিনের কার্যকলাপ বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন