অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কারণ ও করণীয়

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২৩, ১৫:৫১

আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের অন্যতম আশীর্বাদ হলো অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার। এটি এমন এক ধরনের ওষুধ, যা মানুষ ও পশু উভয়ের শরীরেই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে।


অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স 


১৯২৮ সালে পেনিসিলিন নামের অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কারের পর স্যার আলেক্সান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, ‘এই অ্যান্টিবায়োটিকের কারণে কোটি প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু এর জাদুকরি কার্যকারিতার দরুন এর অপব্যবহারও নিশ্চিত বেড়ে যাবে।’ উদ্ভাবকের ভবিষ্যদ্বাণী সত্য প্রমাণিত হয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বর্তমানে চিকিৎসাবিজ্ঞানে অন্যতম আলোচিত বিষয়।


শরীরে কোনো ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করতে প্রয়োগ করা নির্দিষ্ট ওষুধের বিপক্ষে যুদ্ধ করে ওই ব্যাকটেরিয়ার টিকে থাকার ক্ষমতা অর্জন করাকে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বলে। যদিও আগে ওই নির্দিষ্ট ওষুধের মাধ্যমে সেই ব্যাকটেরিয়াকে নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে। এ অবস্থায় ওই নির্দিষ্ট রেজিস্ট্যান্স ব্যাকটেরিয়ার ওপর নির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা থাকে না। এর ফলে নির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিকের উপস্থিতিতে অভিযোজিত হয়ে যায় বলে এরা নিজেদের স্বাভাবিক নিয়মে বেড়ে উঠতে এবং বংশবিস্তার করতে পারে। ফলে মানুষ বা পশুর শরীরের রোগ বিস্তার লাভ করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us