ডলার সংকটে বিপন্ন ব্যবসা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ০৯ জুন ২০২৩, ০৯:১৪

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে অস্থিরতা দেখা দেয়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সব পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় ২০২১-২২ অর্থবছরে আমদানি ব্যয়ে রেকর্ড তৈরি হয়। আর এই আমদানি ব্যয় ও করোনাকালের পুরনো দায় পরিশোধ করতে গিয়ে এক বছরের ব্যবধানে রিজার্ভ ৩০ বিলিয়নে নেমে আসে। কিন্তু রিজার্ভের অর্থে পায়রায় প্রকল্প উন্নয়ন, বিমান কেনা, ইডিএফ ঋণ ও শ্রীলঙ্কাকে ধার দেওয়ায় প্রকৃত রিজার্ভ নেমে প্রায় ২৫ বিলিয়নে দাঁড়ায়।


কিন্তু আমদানি ব্যয় যে হারে বাড়ে একই হারে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স না বাড়ায় রিজার্ভ আরও কমে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়। ডলারের সরবরাহ কমে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই টাকার মান কমে যায়। এতে দেশে আমদানি পণ্যে অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন হয়। ফলে মূল্যস্ফীতিতে বাড়তি পয়েন্ট যোগ করে ডলারের বিনিময় হার।


পর্যালোচনায় দেখা গেছে, দুই বছর আগে ২০২১ সালের ৯ জুন ডলার কিনতে খরচ করতে হতো ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। কিন্তু সংকট থাকায় মার্কিন এই মুদ্রা কিনতে এখন খরচ হচ্ছে ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা। দুই বছরের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৭ দশমিক ৯৪ শতাংশ। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে কৃত্রিমভাবে ডলারের মূল্য ধরে রাখায় স্বল্প সময়ের ব্যবধানে টাকার ব্যাপক অবমূল্যায়ন করতে বাধ্য হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এরপরও ডলারের বিনিময় হারে সীমা বেধে দেওয়া হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us