You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাসজুড়ে থাকবে লোডশেডিং : জনদুর্ভোগ নিরসনে ব্যবস্থা নিন

কমছেই না লোডশেডিং। একদিকে তীব্র তাপদাহে দেশের জনজীবন বিপর্যস্ত। অন্যদিকে লোডশেডিংয়ের কারণে ব্যাহত হচ্ছে সব ধরনের উৎপাদন সংশ্লিষ্ট কাজ। ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। যদিও চলমান লোডশেডিং জুন মাস জুড়েই থাকবে বলে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, এতে করে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাবের বিস্তৃতি আরও গভীর হবে। সেইসঙ্গে জনজীবনের ভোগান্তিও যে আরও তীব্র হবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে পরিস্থিতির ভয়াবহতা উপলব্ধি করে শিশুদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চার দিনের জন্য বন্ধের ঘোষণা একটি ইতিবাচক দিক।

রোববার কালবেলায় এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানীতে দিনরাত মিলিয়ে চার-পাঁচ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এর চেয়েও ভয়াবহ অবস্থা দেশের গ্রামগুলোতে। সেখানে দিনে আট-দশ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। প্রাথমিক জ্বালানি গ্যাস, কয়লা ও জ্বালানি তেলের সংকটের কারণে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাচ্ছে না। বন্ধ আছে বেশ কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র। প্রাথমিক জ্বালানির সরবরাহ স্বাভাবিক হলে আগামী মাসে লোডশেডিং কমে আসবে। তবে একেবারে বন্ধ হবে, তা বলা যাচ্ছে না। দেশে এই মুহূর্তে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার এমন চিত্র অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক।

দেশে বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৬ হাজার মেগাওয়াট। বিপরীতে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে ১৪ হাজার থেকে সাড়ে ১৪ হাজার মেগাওয়াট। ঘাটতি প্রায় ২ হাজার মেগাওয়াট। যদিও দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা এখন ২৩ হাজার ৩৭০ মেগাওয়াট। তবে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র। এ ছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবহৃত জ্বালানি গ্যাসের সরবরাহের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। ডলার সংকটে গ্যাস, কয়লা ও জ্বালানি তেল আমদানি বিঘ্নিত হচ্ছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন