You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থনীতি ও গণতন্ত্র বিকাশে চাই বেসরকারি বিনিয়োগ

অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিনিয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিনিয়োগের মাধ্যমেই অধিকতর উৎপাদন হয়। অধিকতর উৎপাদনের মাধ্যমেই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। প্রবৃদ্ধির হার বেশি হলে একটি দেশ দ্রুত সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।

এই সমৃদ্ধির একটি অংশ যদি দারিদ্র্যক্লিষ্ট জনগণের কাছে পৌঁছায়, তাহলে দারিদ্র্য নিরসনও সম্ভব হয়। মোটা দাগে বলা যায়, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে দারিদ্র্য নিরসনের একটি যোগাযোগ আছে।

বিনিয়োগ আসে সঞ্চয় থেকে। সঞ্চিত সম্পদই বিনিয়োগের জন্য ব্যবহার করা হয়। একটি দেশের জাতীয় আয় থেকে ভোগ বিয়োগ করলে যা থাকে, সেটাই সঞ্চয়। বাস্তব ক্ষেত্রে একটি অনুন্নত দেশে পুরো সঞ্চয়কে বিনিয়োগ করা সম্ভব নাও হতে পারে। আমরা জানি, আমাদের দেশে একসময় মানুষজন সঞ্চিত অর্থ বাঁশের কুঠুরিতে রাখত অথবা বালিশের ভেতরে লুকিয়ে রাখা হতো।

এ অর্থ বিনিয়োগ হতে পারে-এমন ধারণা অনেকেরই ছিল না। মানুষজন সযত্নে লুকিয়ে রাখা অর্থকড়ি ভবিষ্যতের সংকট বা বিপদ মোকাবিলা করার জন্য জমিয়ে রাখত। এভাবে অর্থকড়ি জমিয়ে রাখা হলে তা থেকে সুদ বা মুনাফা পাওয়া যায় না। সাধারণ মানুষ ব্যাংকে টাকা রাখতে তখনকার দিনে অভ্যস্ত ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে সঞ্চিত অর্থের পুরোটা বিনিয়োগ হতো না। ব্যাংকিং ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং এর শাখা-প্রশাখা দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়ার ফলে এখন বেশির ভাগ মানুষ তাদের সঞ্চিত অর্থ ব্যাংকে জমা রাখে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন