ডায়াবেটিস প্রতিরোধের উপায় খাদ্যাভ্যাসে

সমকাল প্রকাশিত: ২৪ মে ২০২৩, ১৪:৩১

গোটা বিশ্বে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার কারণে এ সমস্যা দেখা দেয়। অনেকক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এড়ানো যায়। আবার অনেক সময় অনিচ্ছাকৃত খাদ্যাভ্যাসের ভুলও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।


ডায়াবেটিস হল একটি দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা যা খাদ্যকে শরীরের জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে। অগ্ন্যাশয় যখন ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা শরীর কার্যকরভাবে ইনসুলিন ব্যবহার করতে পারে না তখন এই সমস্যা দেখা দেয়। জীবনধারা সমন্বয় করে ডায়াবেটিসে ঝুঁকি অনেকটা এড়ানো যায়। সেক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা খুবই জরুরি।


ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কীভাবে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন আনবেন-


দই : আয়ুর্বেদে প্রতিদিনই দই খাওয়ার পরামর্শ দেয় হয় কারণ এটি স্বাস্থ্যকর প্রোবায়োটিক খাবার হিসাবে বিবেচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন দই খেলে প্রদাহ কমে,ওজন বৃদ্ধি রোধ হয়  এবং বিপাকক্রিয়া বাড়ে।


খাওয়ার পর পরই ঘুমানো: অনেকেরই রাতের খাওয়ার পর পরই  ঘুমানোর অভ্যাস আছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতের ভারী খাবার লিভারকে বেশি চাপে ফেলে। এর ফলে বিপাকক্রিয়া ধীরগতি হয়। যার ফলে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি এবং অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।


অতিরিক্ত খাওয়া : কখনও কখনও ক্ষুধা না লাগলেও কিংবা পেট ভরলেও অনেকে প্লেটের সব খাবার শেষ করার তাগিত অনুভব করেন। আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞের মতে, অতিরিক্ত খেলে স্থূলতা, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং হজমের সমস্যা হয়।


ক্ষুধার্ত না হয়ে খাওয়া: ক্ষুধা না লাগলেও ঘন ঘন খাওয়ার অভ্যাসে সমস্যায় পড়তে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্ষুধার্ত বোধ না করে ঘন ঘন খাওযার অভ্যাস ইনসুলিন সংবেদনশীলতা হ্রাস করতে পারে। এর ফলে ডায়াবেটিস দেখা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us