শেয়ারবাজারের ব্রোকারেজ হাউসগুলোর বিতরণ করা অনাদায়ি ঋণ ডিসেম্বরের মধ্যে সমন্বয়ের নির্দেশনা দিয়েছে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে ডিএসই।
১৮ মে ডিএসইর পক্ষ থেকে এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা সংস্থাটির সদস্যভুক্ত সব ব্রোকারেজ হাউসে পাঠানো হয়েছে। ওই নির্দেশনা জারির পর দুই দিন শেয়ারবাজারে লেনদেন হয়েছে। দুই দিনই বাজার ছিল কিছুটা নেতিবাচক ধারায়। বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অনাদায়িঋণ (নেগেটিভ ইকুইটি) আদায় করতে হলে বাজারে বিক্রির চাপ বেড়ে যাবে।
ঋণগ্রস্ত অনেক বিনিয়োগকারীর শেয়ার জোরপূর্বক বিক্রির আওতায় পড়বে। এ আতঙ্কে গত দুই দিনে অনেকে শেয়ার বিক্রি করেছেন। আবার সক্রিয় বিনিয়োগকারীদের অনেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন। তাতে বাজারে শেয়ারের দাম ও লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।