You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও একজন চন্দ্রকান্ত মুড়াসিং

প্রতিবছর সাংস্কৃতিক উন্নয়ন আর আন্তঃসাংস্কৃতিক সংলাপের ধারণাকে এগিয়ে নেবার জন্যে ২১ মে ‘বিশ্ব সাংস্কৃতিক দিবস’ উদযাপন করা হয়। আজ থেকে দুই দশক আগে ২০০২ সালে জাতিসংঘ দিনটিকে দুনিয়াব্যাপী উদযাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এবছরও দেশে দেশে দিনটি উদযাপিত হচ্ছে। কিন্তু তাতে কি সংস্কৃতির বৈচিত্র্য রক্ষার আকুতি হালে পানি পাচ্ছে? নাকি সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য দিন দিন হুমকির মুখে পড়ছে? সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের বিরুদ্ধে আদতে হুমকি কী কী?

দেশে দেশে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের আদিশত্রু সাম্রাজ্যবাদ বা উপনিবেশবাদ বা দখলদারিত্ব। এই উপনিবেশবাদ বা দখলদারিত্ব এখন আর বাইরে থেকে আসার দরকার পড়ে না। আপনার পাশের বাড়ির ভাইয়েরা যদি আপনার থেকে ক্ষমতাধর হয় এবং তাদের যদি খায়েশ থাকে যে কোনো প্রকারে ছলে বলে কলে কৌশলে আপনাকে ভিটেছাড়া করার এবং কার্যত যদি তা করে, তাহলে আপনার জীবনমান আর সংস্কৃতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?

কালে কালে দুনিয়ার নানা প্রান্তে এমনটাই হয়ে আসছে। মোদ্দাকথা ঠগবাজি। এই ঠগবাজি ইউরোপ এবং দুনিয়ার অপরাপর অংশের বেনিয়ারা করেছেন। এখনো করে চলেছেন, কখনো কোনো দেশ বা অঞ্চল দখল করে, কখনোবা দখল না করেই, অন্য কায়দায়। আর এই কায়দার শানে-নজুল হচ্ছে সামরিক বেসামরিক ক্ষমতা পুঁজি এবং প্রযুক্তি। এর সিলসিলার খপ্পরে পড়ে পৃথিবীর দেশে দেশে সংখ্যায়লঘু নৃগোষ্ঠীর মানুষেরা তাদের ভিটে-মাটি, প্রাণ-প্রকৃতি আর সংস্কৃতি রক্ষার সংগ্রামে নাস্তানাবুদ। এই চিত্র মধুপুরের গজারি জঙ্গল ঘেরা লালমাটির গারো জনপদ থেকে শুরু করে স্ক্যান্ডিনেভিয়া অঞ্চলের সামি, চীনের উইঘুর, বার্মার রোহিঙ্গাসহ শতশত নৃগোষ্ঠীর মানুষ যেমন রয়েছে, রয়েছে আরও নানা দেশের মানুষের আত্মপরিচয় টিকিয়ে রাখার হৃদয়ে রক্তক্ষরণের ইতিহাস। তেমনই গোটা আফগানিস্তান দেশটাই তালেবানি খপ্পরের কাছে আজ নাস্তানাবুদ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন