You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঢাকার বড় অংশই যখন হিট আইল্যান্ডে পরিণত

গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহরে গরম বেশি পড়ে। এটা সর্বজনস্বীকৃত। কেন শহরেই বেশি গরম পড়তে দেখা যায়? বিশেষ করে শহরের কেন্দ্রে বেশি গরম অনুভূত হয়, কিন্তু শহরের চারপাশের গ্রামাঞ্চলে তুলনামূলক কম গরম পড়ে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পর্যবেক্ষণ বলছে, ঢাকায় ২০২৩ সালে এপ্রিলের ২৫ দিনই দাবদাহ বয়ে গেছে। দাবদাহ বছরের এই সময়ের বৈশিষ্ট্য। বৃষ্টি না হলে এই সময় তাপপ্রবাহ তৈরি হয়। এবার বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তাপপ্রবাহের সঙ্গে আর্দ্রতা বাড়ার কারণে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি বেশি হচ্ছে।

দুই-তিনদিন ধরে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়েছে। ফলে ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। রাতের তাপমাত্রাও কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু এখন রাতের তাপমাত্রা ও বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে। 

আগামী আগস্টেও একই ধরনের তাপপ্রবাহ দেশজুড়ে বয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে জীবিকার তাগিদে রাস্তায় নামতে হচ্ছে লাখো মানুষকে। এতে ‘হিট স্ট্রোকের’ শঙ্কা বাড়াচ্ছে চলমান তাপমাত্রা।

চলমান দাবদাহের মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে কুয়াশার মতো যা দেখা যাচ্ছে, তাকে আসলে আবহাওয়া বিজ্ঞানের ভাষায় বলে ‘লো ক্লাউড’ বা নিচু মেঘ। মূলত সারাদিন প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে দেশের ভেতরের জলাশয় ও নদ-নদী থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প তৈরি হচ্ছে।

ভোরের দিকে সূর্যের আলো পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে থাকা ওই অতিরিক্ত জলীয় বাষ্প কুয়াশার মতো করে ভাসতে থাকে, যা দেখে নিচু মেঘের মতো মনে হয়েছে। যেখানে তাপমাত্রার ওঠানামা বেশি, সেখানেই কুয়াশা তৈরির সুযোগ বেশি থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন