কাপ্তাই হ্রদের পানি কমে যোগাযোগ ও ব্যবসায় ক্ষতি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২৩, ০৮:৩৫

গ্রীষ্মে কাপ্তাই হ্রদের বিভিন্ন জায়গায় পানি কমছে। এতে নদীকেন্দ্রিক যোগাযোগ, ব্যবসা–বাণিজ্য, মৎস্য উৎপাদন ও পর্যটনে ক্ষতির পাশাপাশি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের উৎপাদন কমেছে। পানি শুকিয়ে যাওয়ায় দূষণের সঙ্গে বেড়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের পানি পরিশোধন খরচও।


বর্ষার ভরা বৃষ্টিতে হ্রদের পানি সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছায়। আর গ্রীষ্মে পানি কমতে থাকে। কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের হিসাবে, গতকাল মঙ্গলবার কাপ্তাই হ্রদে পানির উচ্চতা ছিল ৭৩ দশমিক ৮২ ফুট এমএসএল (মিন সি লেভেল)। অথচ রুলকার্ভ অনুযায়ী (সময়সূচিভিত্তিক পানি ওঠানামার মাপ) থাকার কথা ছিল ৭৯ দশমিক ১৫ ফুট। ১৯৭০ সালে জাইকার সমীক্ষায় কাপ্তাই হ্রদের পানির সর্বোচ্চ স্তর পাওয়া যায় ১১৮ ফুট এমএসএল।


সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পানি কমার এমন চিত্র আশঙ্কাজনক। গত এক দশকের মধ্যে হ্রদটির পানি এবারই সবচেয়ে বেশি তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে বলে তাঁদের অভিমত।


জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, নাব্যতা কমে যাওয়ার প্রভাব সবখানে পড়েছে। এতে যাতায়াত সমস্যা যেমন হচ্ছে, তেমনি ভোগ্যপণ্য পরিবহন খরচ বেড়েছে। সেখানে উৎপাদিত ফলমূল জেলা সদরে আনার ব্যয়ও বেড়ে গেছে। হ্রদ থেকে পানি যাচ্ছে না বলেই সমুদ্রের লবণপানি মোহরা পানি শোধনাগার পর্যন্ত চলে আসছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us