দ্রুত সচল করে দুর্ভোগ নিরসন করুন

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১৫ মে ২০২৩, ০৭:৩৫

দুর্গম এলাকায়, বিশেষ করে সড়ক যোগাযোগবিচ্ছিন্ন এলাকার মানুষের চিকিৎসাসেবার সুবিধার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে অনেকগুলো নৌ অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত কয়েক বছরে নৌ অ্যাম্বুলেন্সগুলো নিয়ে প্রথম আলোর অনেকগুলো প্রতিবেদনে প্রতীয়মান হয়, সেগুলোর দশা করুণ।


প্রতিবেদনগুলোর শিরোনাম ছিল এমন: প্রধানমন্ত্রীর উপহার নৌ অ্যাম্বুলেন্স ডুবে আছে হাওরে, সেই নৌ অ্যাম্বুলেন্স এখন পরিত্যক্ত, নদীতীরে পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে নৌ অ্যাম্বুলেন্স, বিনোদনের কাজে নৌ অ্যাম্বুলেন্স! এবং নৌ অ্যাম্বুলেন্স কাজে আসে না দাকোপের মানুষের।


হাতিয়াতেও একটা নৌ অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়েছিল, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের সাত মাস পার হলেও সেটি সচল করা যায়নি। নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকতে থাকতে অকেজো হয়ে গেছে বলা যায়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার কারণে নৌ অ্যাম্বুলেন্সটির এমন দশা, বলতেই হয়। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।


প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, ২০১৯ সালে স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জন্য নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। যদিও এ জন্য জ্বালানি তেল বা জনবল বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এরপরও স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় অ্যাম্বুলেন্সটি প্রায় তিন বছর চালু রাখা হয়েছিল।


পরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে হাতিয়া স্বাস্থ্য বিভাগের একমাত্র নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘ প্রায় সাত মাস ধরে নলচিরা ঘাটে পড়ে আছে। মেরামত না করায় সেটি আর সচল করা যায়নি।


ফলে গুরুতর অসুস্থ রোগীদের জেলা সদরে আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। এক ঘূর্ণিঝড় গিয়ে এখন আরেক ঘূর্ণিঝড় মোখার খবরে অচল নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি নিয়ে নতুন করে আলোচনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। এ নিয়ে তাঁরা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us