You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পাকিস্তান: যে রাষ্ট্র সেনাবাহিনীর জন্য

একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর তার নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সৃষ্টি করা হয় সেনাবাহিনীর। যার মূল কাজ থাকে সেই রাষ্ট্রের জনগণের জান-মালের হেফাজত করা ও সীমান্ত রক্ষা। অর্থাৎ রাষ্ট্রের জন্য, রাষ্ট্রের জনগণের জন্য সেনাবাহিনী। এ ক্ষেত্রে পৃথিবীর একমাত্র ব্যতিক্রমী দেশ সম্ভবত পাকিস্তান। যেখানে রাষ্ট্র ও তার জনগণ সেনাবাহিনীর জন্য। পাকিস্তান সেনা বাহিনীর ইচ্ছে পূরণ, তাদের ক্ষমতা বজায় রাখা এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য যেন গঠিত হয়েছে পাকিস্তান। যেখানে সর্বোচ্চ ১০ বছর পর্যন্ত সামরিক শাসন থাকলেও এখন পর্যন্ত কোন রাজনৈতিক সরকার পূর্ণ মেয়াদে থাকতে পারেনি ক্ষমতায়।

পাকিস্তানে কোন প্রধানমন্ত্রী পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকেনি, এটি যেমন সত্য। তেমনিভাবে এটিও সত্য যে, ইমরান খান পাকিস্তানের একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নন যাকে সামরিক বাহিনীর ইন্ধনে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশ্লেষকদের ভাষ্যমতে ইমরান খানকে আইন ও বিচার ব্যবস্থার তোয়াক্কা না করে হঠাৎ গ্রেফতারের মূল কারণ গত ৬ মে লাহোরে একটি সমাবেশে দেয়া তার ভাষণ। যেখানে তিনি পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই) এর কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফয়সাল নাসিরের বিরুদ্ধে তাকে দুবার হত্যার চেষ্টার অভিযোগ তোলেন। এর আগেও বিভিন্ন সময় তার সরকার পতনের জন্য ইমরান খান সেনাবাহিনীকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছিলেন, তৎকালীন সেনা প্রধানের নির্দেশক্রমেই তিনি সংসদ ভেঙ্গে দেন। তবে সরাসরি সেনাবাহিনীতে কর্মরত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগের পর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে সরাসরি অবস্থান নিতে দেখা যায় ইমরান খানের বিরুদ্ধে। তার বিরুদ্ধে বিবৃতিও প্রদান করা হয়। শুধু সেনাবাহিনী থেকে নয়, দেশটির বর্তমান সরকারও সেনাবাহিনীর সুরে সমালোচনা করে ইমরান খানের।

 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন