আইএজিএস কর্তৃক বাংলাদেশের জেনোসাইডের স্বীকৃতি এক অনন্য ঘটনা

বিডি নিউজ ২৪ শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন প্রকাশিত: ০৫ মে ২০২৩, ১২:৫৭

সম্প্রতি (গত ২৪ এপ্রিল) ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব জেনোসাইড স্কলার্স (আইএজিএস) ‘বাংলাদেশ রেজল্যুশন-এর মাধ্যমে ১৯৭১ সালে সংঘটিত বাংলাদেশের জেনোসাইডকে স্বীকৃতি দিয়েছে। নিঃসন্দেহে এটি বাংলাদেশের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন; কেননা, জাতিসংঘের কাছ থেকে বাংলাদেশের জেনোসাইডের স্বীকৃতি অর্জনের ক্ষেত্রে এটি আমাদের ভালো সহযোগিতা দেবে। আর এর মধ্য দিয়ে জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের জেনোসাইড নিয়ে যে সকল বিভ্রান্তি, কুতর্ক ও তথ্যবিভ্রাট আছে, তার পরিপূর্ণ অবসান হবে।


১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ও তাদের এদেশীয় সহযোগিরা বাঙালিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতেই কমপক্ষে ৫০ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে বলে অনেকের দাবি। আর মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে সারা বাংলাদেশে অসংখ্য গণহত্যা হয়েছে। বিষয়টি দিবালোকের মতো সত্য হলেও, এখনও আমাদের গণহত্যার স্বীকৃতি আদায় করার জন্য দেশে-বিদেশে কাজ করতে হচ্ছে। অনেকে অবাক হতে পারেন এই ভেবে যে, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ও তাদের সহযোগিরা গণহত্যা করেছে, মুক্তিযোদ্ধারা ৯ মাস যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, ৪০ বছর পরে হলেও ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি সহযোগিদের বিচার হয়েছে, তাহলে বায়ান্ন বছর পরে গণহত্যার স্বীকৃতি কেন প্রয়োজন হয়ে পড়ল? এর সোজাসাপ্টা উত্তর হচ্ছে, গণহত্যার স্বীকৃতিটি প্রয়োজন, যারা গণহত্যার শিকার হয়েছেন তাদের আত্মত্যাগের আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতির জন্য, সকল অপরাধীর বিচার সম্পন্ন করা এবং পাকিস্তানের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করার জন্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us